সম্মেলনে বলা হয়, নব্যতাপ্রবর্তন সব দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই সব দেশকে কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও নব্যতাপ্রবর্তনের আহ্বান জানানো হয়েছে। এ কর্মকাণ্ড দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান বাড়াবে এবং নারী ও যুবকসহ সবার জন্য সুযোগ বয়ে আনবে বলে উল্লেখ করা হয়।
এদিন, জাতিসংঘে চীনের স্থায়ী প্রতিনিধি লিউ চিয়ে ই গণমাধ্যমে বলেন, চীন সরকার বরাবরই 'নব্যতাপ্রবর্তন, সমন্বয়, সবুজায়ন, উন্মুক্তকরণ ও সমন্বিত অর্জন' এ পাঁচটি উন্নয়ন চিন্তাধারায় অবিচল রয়েছে। চীন সরকার নব্যতাপ্রবর্তনকে রাষ্ট্রীয় উন্নয়নের কেন্দ্রীয় বিষয়ে হিসেবে দেখে এবং অব্যাহতভাবে 'সবার কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও নব্যতাপ্রবর্তন জোরদার' করে যাচ্ছে। চীন সব দেশের সঙ্গে ২০৩০ সাল নাগাদ টেকসই উন্নয়ন কর্মসূচি এগিয়ে নিতে চায়।
(ওয়াং তান হোং/তৌহিদ)