1019topic
|
এবারের সম্মেলন বিশ্বের বৃহত্তম উন্নয়নশীল দেশের শাসক দলের জন্য একটি যুগান্তকারী ঘটনা। এই ১৯তম অধিবেশনে সিপিসি চীনের নতুন নেতৃত্ব বেছে নিবে এবং নির্ধারণ করবে চীনের পরবর্তী পাঁচ বছরের জন্য জাতীয় উন্নয়নের নকশা। পর্যবেক্ষকরা ধারণা করছেন, ১৮তম অধিবেশনের মতো এবারের ১৯তম অধিবেশনও চীন এবং বিশ্বের উপর সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলবে। তাই এই মুহুর্তে গোটা বিশ্বের চোখ এখন চীনের দিকে তাকিয়ে।
সিপিসি-র সাধারণ সম্পাদক সি চিন পিং চীনের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর কেটে গেছে পাঁচ বছর। তার নেতৃত্বে গত ৫ বছরে তথা সিপিসি-র ১৮তম কংগ্রেসের পর চীন সরকার বিশাল সাফল্য অর্জক করেছে। চীন এখন অনেক বদলে গেছে, আরও উন্নত হয়েছে, আরও আধুনিক হয়েছে।
গত ৫ বছরে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে চীনে চোখে পড়ার মতো কোন কোন ক্ষেত্রে কী ধরণের পরিবর্তন হয়েছে, বিশ্বে চীনের ভূমিকা কোন পযায়ে পৌঁছেছে ইত্যাদি নানান বিষয় নিয়ে আমি কথা বলেছি বাংলাদেশের সাবেক সেনা প্রধান, চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাসের সাবেক প্রথম ডিফেন্স এ্যাটাচি ও বিএনপি'র স্থায়ী কমিটির সদস্য লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) এম মাহাবুবুর রহমান এবং বাংলাদেশ বেতারের পরিচালক ড. মির শাহ আলম-এর সাথে।
সাক্ষাৎকারে তারা সিপিসি-র নেতৃত্বে গত ৫ বছরে চীনের মূল্যবান অর্জন এবং ১৯তম অধিবেশন নিয়ে তাদের পর্যবেক্ষণ ও মতামত ব্যক্ত করেছেন।
শুরুতে আমি কথা বলছি, বাংলাদেশের সাবেক সেনা প্রধান এম মাহাবুবুর রহমান-এর সাথে।
শ্রোতাবন্ধুরা,
আপনারা এতক্ষণ শুনছিলেন, চীনের কমিউনিস্ট পার্টি তথা সিপিসি-র ১৯তম জাতীয় কংগ্রেস প্রসঙ্গে বাংলাদেশের সাবেক সেনা প্রধান, চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাসের সাবেক প্রথম ডিফেন্স এ্যাটাচি লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) এম মাহাবুবুর রহমান এবং বাংলাদেশ বেতারের পরিচালক ড. মির শাহ আলম-এর বিশেষ সাক্ষাৎকার।
চীনের বৈশিষ্ট্যময় সমাজতন্ত্র নতুন যুগে প্রবেশ করেছে এবং তা চীনের উন্নয়নের নতুন দিক নির্দেশনা দিয়েছে। নতুন যুগে চীনের বৈশিষ্ট্যময় সমাজতন্ত্রের নেতৃত্বে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি চীনা জনগণকে নিয়ে সার্বিকভাবে সচ্ছল সমাজ গড়ে তোলা এবং এ শতকের মাঝামাঝিতে চীনকে ধনী, গণতান্ত্রিক, সভ্য ও সুষম সুন্দর সমাজতান্ত্রিক আধুনিক রাষ্ট্রে পরিণত করার স্বপ্ন দেখছে চীনা নেতৃবৃন্দ।
দিদারুল ইকবাল
চীন আন্তর্জাতিক বেতার
বাংলাদেশ।