কোবিন্দ বলেন, ভারত ও চীন একে অপরের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী এবং মৈত্রী সুদীর্ঘকালের। দু'দেশের সহযোগিতা দু'পক্ষের স্বার্থের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ হবার পাশাপাশি আঞ্চলিক ও বিশ্বের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের জন্য অনুকূল। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দু'দেশের উচ্চ পর্যায়ের আদান-প্রদান বজায় রয়েছে, আর্থ-বাণিজ্যিক সহযোগিতা দিন দিন গভীরতর হয়েছে। ভারত চীনের সঙ্গে অধিকতরভাবে পারস্পরিক সমঝোতা ও আস্থা বাড়ানো, বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা সম্প্রসারণ করা এবং দু'দেশের কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বের সম্পর্কে নতুন অগ্রগতি অর্জন ত্বরান্বিত করতে চায়।
ওয়াং ই বলেন, চীন ও ভারত উভয়ই প্রাচীন সভ্যতার দেশ ও নবোদিত বড় দেশ। দু'দেশের ব্যাপক অভিন্ন স্বার্থ ও অভিন্ন অবস্থান আছে। সহযোগিতার সুপ্তশক্তি বিরাট। চীন ও ভারতের উচিত কৌশলগত যোগাযোগে অবিচল থাকা, কৌশলগত সংশয় দূর করা, পারস্পরিক সমঝোতা ও সমর্থন বাড়ানো, একে অপরের সন্দেহভাজনতা ও গ্রাস এড়ানো।
প্রেমা/টুটুল