গত ১৫ জুন মার্কিন সরকার চীনের পণ্যের ওপর শুল্ক আদায়ের সিদ্ধান্ত নেয়। এর আগে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত ৫২তম হোয়ার্টন গ্লোবাল ফোরামে দেশটির হোয়ার্টন স্কুলের ডিন জিওফ্রে গারেট বলেন, কিছু কিছু মার্কিনী অর্থনৈতিক ব্যবধানকে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত করেছে বলে দু'দেশের বাণিজ্যিক বিরোধ বেড়েছে।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে এখনও কিছু পুরনো রাজনৈতিক চিন্তাধারা রয়েছে। যেমন, রপ্তানি মানে জয়, আমদানি মানে পরাজয়। আসলে বিশ্বজুড়ে সরবরাহ ও বিতরণ ব্যবস্থার মধ্যে সেগুলোর কোনো তাত্পর্য নেই। অর্থনৈতিক ব্যবধান রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত করলে বিরোধ ও জয়-পরাজয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করা হবে, কল্যাণের ওপর গুরুত্বারোপ করা হবে না।
দ্য জোসেফ লউডার ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের পরিচালক মাউরো গুইলেন বলেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হবেন চূড়ান্ত লোক, যিনি বাণিজ্য সংরক্ষণবাদ অস্ত্র হিসেবে প্রয়োগ করেছেন। আগামী ৫-১০ বছরে বিশ্ব বাজারে যুক্তরাষ্ট্রের কোটা আরও কমবে। যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যিক সংরক্ষণবাদী নীতি প্রবর্তন করেছে, এতে স্বল্পমেয়াদী কল্যাণ পাবে, কিন্তু কোনো বাস্তব মূল্য নেই। (রুবি/টুটুল)