২০১৭ সালে চীন গবেষণাখাতে ১ লাখ ৭৬ হাজার কোটি ইউয়ান ব্যয় করেছে
  2018-10-13 17:01:46  cri

 


১. চীনের জাতীয় উন্নয়ন ও সংস্কার কমিশনের উপ-মহাপরিচালক ও দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রধান নিং জি জে সম্প্রতি গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অর্থনীতিতে জটিলতা বিরাজ করলেও, ভবিষ্যতে চীনের অর্থনীতিতে স্থিতিশীল উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে। চীন-মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাবও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম বেইজিং।

নিং জি জে আরও বলেন, চলতি বছরের প্রথম আট মাসের প্রধান অর্থনৈতিক সূচকগুলো দেখলেই বোঝা যায় যে, চীনের অর্থনীতিতে স্থিতিশীল উন্নয়নের ধারা বজায় রয়েছে। এর মধ্যে প্রথম ৬ মাসে চীনের অর্থনীতিতে ৬.৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়। এ-নিয়ে টানা ৩৬ মাস ধরে চীনের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধির হার ৬.৭ থেকে ৬.৯ শতাংশের মধ্যে বজায় থাকল।

তিনি আরও জানান, জানুয়ারি থেকে অগাস্ট পর্যন্ত সময়কালে চীনের শহরাঞ্চলে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে এক কোটি। এ ছাড়[, চীনের বৈদেশিক আয়-ব্যয়ের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রয়েছে এবং বৈদেশিক মুদ্রার মজুদও ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি। অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধির হার, কর্মসংস্থান পরিস্থিতি, দ্রব্যমূল্য, ও বৈদেশিক আয়-ব্যয়—এই চারটি মূল অর্থনৈতিক সূচক অনুসারে চীনের অর্থনীতি স্থিতিশীল আছে।

২. চীনের সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুসারে, চলতি বছরের জাতীয় দিবসের ৭ দিনের ছুটিতে চীনের বিভিন্ন স্থানে পর্যটকের সংখ্যা ছিল মোট ৭২ কোটি ৬০ লাখ, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৯.৪৩ শতাংশ বেশি। এসময় অভ্যন্তরীণ পর্যটন খাতে আয় হয়েছে ৫৯ হাজার ৯০৮ কোটি ইউয়ান, যা আগের বছরের একই সময়ের আয়ের চেয়ে ৯.০৪ শতাংশ বেশি। তা ছাড়া, চলতি বছরের জাতীয় দিবসের ছুটিতে বিদেশে চীনা পর্যটকের সংখ্যা ছিল ৭০ লাখ।

এদিকে, চলতি বছর জাতীয় দিবসের ছুটিতে চীনাদের অর্থব্যয়ের পরিমাণ আগের তুলনায় বেড়েছে। এক্ষেত্রে পর্যটনের পেছনে ব্যয়ই ছিল বেশি।

পরিসংখ্যান বলছে, দূরে কোথাও বাচ্চাদের নিয়ে ছুটি কাটাতে যাওয়া বা নিজেদের গাড়িতে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার মতো বিনোদন-কর্মকাণ্ডের পেছনে চীনারা অর্থব্যয় করেছেন বেশি। বিশেষ করে যেসব চীনার জন্ম বিংশ শতাব্দীর আশি ও নব্বইয়ের দশকে, তাঁরা জাতীয় দিবসের ছুটিতে বিনোদনের পেছনে বেশি অর্থ ব্যয় করেছেন।

পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, এবার জাতীয় দিবসের সাত দিনের ছুটিতে ঘোরাঘুরি, বিমান টিকিট ও হোটেলের পেছনে চীনাদের ব্যয় ঠিক আগের সপ্তাহের চেয়ে বাড়ে ২০০ শতাংশের বেশি। এর মধ্যে দামি হোটেলের পেছনে ব্যয় বাড়ে ৪০০ শতাংশের বেশি।

৩. ২০১৭ সালে চীন গবেষণাখাতে ১ লাখ ৭৬ হাজার কোটি ইউয়ান ব্যয় করেছে, যা আগের বছরের তুলনায় ১২.৩ শতাংশ বেশি। সম্প্রতি চীনের জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরো, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ও অর্থ মন্ত্রণালয় এক যৌথ বিবৃতিতে এ-তথ্য জানায়।

এদিকে, চীনের জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর ঊর্ধ্বতন পরিসংখ্যানবিদ চাং পেং বলেন, এ খাতে ব্যয়ের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের ব্যবধান কমেছে। তা ছাড়া, এ খাতে চীনের ব্যয় মধ্যম-উন্নত দেশগুলোর সমান।

৪. সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের নীতি চালুর পর থেকে বিগত কয়েক দশকে চীনে পরিবহন-ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নতি ঘটেছে। দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরো সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ-তথ্য জানায়।

প্রতিবেদন অনুসারে, ২০১৭ সালের শেষ নাগাদ চীনে রেলপথের মোট দৈর্ঘ্য ছিল ১ লাখ ২৭ হাজার কিলোমিটার। এর মধ্যে দ্রুতগতির রেলপথের দৈর্ঘ্য ২৫ হাজার কিলোমিটার, যা বিশ্বের মোট দ্রুতগতির রেলপথের ৬০ শতাংশের বেশি।

প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয় যে, ২০১৭ সালের শেষ নাগাদ চীনে সড়কপথের দৈর্ঘ্য ছিল ৪৭ লাখ ৭০ হাজার কিলোমিটার। এর মধ্যে রাজপথের দৈর্ঘ্য ১ লাখ ৩৬ হাজার কিলোমিটার ছাড়িয়ে গেছে।

৫. হংকং-চু হাই-ম্যাকাও মহাসেতুটি আনুষ্ঠানিকভাবে যান চলাচলের জন্য খুলে দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে সংশ্লিষ্ট তিনটি অঞ্চল। এ-ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পরীক্ষাও সফল হয়েছে। এখন হংকং, চুহাই, ও ম্যাকাওয়ের স্থানীয় কর্তৃপক্ষ সেতুটি খুলে দিতে শেষ পর্যায়ের কাজ করছে। সম্প্রতি চীনের হংকং বিশেষ প্রশাসনিক সরকারের প্রশাসন বিভাগের প্রধান সচিব চাং চিয়ান চোং অনলাইনে প্রকাশিত এক লেখায় এ-সব কথা জানান।

চাং চিয়ান চোং জানান, গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে টানা ৩ দিন হংকং-চুহাই-ম্যাকাও মহাসেতু খুলে দেওয়ার আগের প্রয়োজনীয় পরীক্ষা চালানো হয়। সেতুটি হংকং ও ম্যাকাওয়ের সঙ্গে মুল ভূভাগের যোগাযোগ সহজতর করবে এবং সংশ্লিষ্ট অঞ্চলগুলোর উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।

চাং চিয়ান চোং আরও জানান, টেকসই উন্নয়নের জন্য হংকংয়ের স্থানীয় সরকারকে অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। ১০ বছর আগে হংকংয়ের স্থানীয় সরকার অবকাঠামো খাতে প্রতিবছর গড়ে ২০০০ কোটি হংকং ডলার বিনিয়োগ করতো। আর বর্তমানে তা বেড়ে বছরে দাঁড়িয়েছে ৮০০০ কোটি হংকং ডলারে।

৬. চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের শেষ নাগাদ চীনের বৈদেশিক মুদ্রার মজুদের পরিমাণ ছিল ৩ লাখ ৮ হাজার কোটি মার্কিন ডলার, অগাস্ট মাসের শেষ নাগাদের তুলনায় যা ২ হাজার ২৭০ কোটি মার্কিন ডলার কম। এক্ষেত্রে হ্রাসের হার ০.৭ শতাংশ। চীনের জাতীয় বৈদেশিক মুদ্রা অধিদফতর সম্প্রতি এক বিবৃতিতে এ-তথ্য জানায়।

অধিদফতরের মুখপাত্র ওয়াং ছুন ইং বলেন, সেপ্টেম্বরে চীনে বৈদেশিক মুদ্রার বাজার স্থিতিশীল ছিল। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার ও সম্পত্তির মূল্য পরিবর্তনসহ নানা কারণে সেপ্টেম্বরে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদের পরিমাণ আগের মাসের চেয়ে খানিকটা কমেছে।

মুখপাত্র আরও বলেন, বর্তমান বিশ্বের অর্থনীতিতে ব্যাপক অনিশ্চয়তা রয়েছে। তবে, চীনের আছে ঝুকি প্রতিরোধের উপযুক্ত সামর্থ্য।

৭. চলতি বছর বিশ্ব অর্থনীতিতে ৩.৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে। পরের বছরও একই হার বজায় থাকবে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এই পূর্বাভাস দিয়েছে। এই হার সংস্থার পূর্বানুমানের চেয়ে কম।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক বাণিজ্যে বিরাজমান উত্তেজনা ও বড় অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য-বিরোধের ফলে বিশ্ব অর্থনীতি হুমকির মুখে পড়েছে।

প্রতিবেদন অনুসারে, ২০১৮ সালে উন্নত দেশগুলোর অর্থনীতিতে ২.৪ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে ২.৯ শতাংশ; ইউরো অঞ্চলের প্রবৃদ্ধি হবে ২ শতাংশ; এবং জাপানের ১.১ শতাংশ। অন্যদিকে, উদীয়মান ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতিতে গড়ে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে ৪.৭ শতাংশ। এর মধ্যে চীনের অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে ৬.৬ শতাংশের বেশি।

৮. যুক্তরাষ্ট্রের '৩০১ ধারা' বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নীতিবিরোধী এবং এই ধারার প্রয়োগ বৈশ্বিক অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। জেনিভাস্থ আন্তর্জাতিক সংস্থা 'সাউথ সেন্টার' সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এ-মন্তব্য করেছে।

৫০ পৃষ্ঠার এ-প্রতিবেদনের ৭টি অধ্যায়ে যুক্তরাষ্ট্রের '৩০১ ধারা'-র ইতিহাস, লক্ষ্য, ও বহুপক্ষীয় বাণিজ্যিক ব্যবস্থার ওপর এর প্রভাবসহ নানান দিকের ওপর আলোকপাত করা হয়েছে। সাউথ সেন্টারের নির্বাহী মহাপরিচালক কার্লোস মারিয়া করিয়া বলেন, এ-প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের '৩০১ ধারা'-কে অবৈধ বলে প্রমাণ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র '৩০১ ধারা' অনুযায়ী যেসব তদন্ত চালায়, সেসব তদন্ত বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মানদণ্ডের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। ফলে, এমন তদন্তের ভিত্তিতে গৃহীত সিদ্ধান্ত বহুপক্ষীয় বাণিজ্যিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে যায়।

প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়েছে যে, অন্যান্য দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক বাণিজ্য-ঘাটতির মূল কারণ বাণিজ্য নয়, বরং দেশটিতে নিম্ন সঞ্চয় হার, মুদ্রা বিনিময় হার, ও মজুদ-মুদ্রা হিসেবে মার্কিন ডলারের দুর্বল অবস্থান।

৯. ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে বেরিয়ে আসার পর, ব্রিটেনকে ট্রান্স-প্যাসিফিক পার্টনারশিপ (টিপিপি)-তে স্বাগত জানাবে জাপান। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে সম্প্রতি টোকিওতে, ব্রিটিশ পত্রিকা ফাইনানশিয়াল টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে এ-কথা বলেন।

আবে বলেন, ব্রেক্সিটের পর ইউরোপে ব্রিটেন তার মূল অবস্থান হারাবে। তবে, ব্রিটেন শক্তিশালী একটি দেশ। ব্রিটেন ও ইইউ'র উচিত ব্রেক্সিট প্রশ্নে পরস্পরকে ছাড় দেওয়া। তিনি আশা করেন, বিশ্ব অর্থনীতির ওপর ব্রেক্সিটের নেতিবাচক প্রভাব যথাসম্ভব কম হবে।

এর আগে চলতি বছরের জুলাই মাসে ব্রিটেনের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমন্ত্রী লিয়াম ফক্স বলেছিলেন, ব্রেক্সিটের পর তাঁর দেশ টিপিপি-তে যোগ দেবে কি না, তা জনগণের মত নিয়ে ঠিক করা হবে।

উল্লেখ্য, প্রস্তাবিত টিপিপি বাণিজ্যচুক্তিটি ২০১৬ সালের ৪ঠা জুলাই স্বাক্ষরিত হয়। অস্ট্রেলিয়া, ব্রুনেই, কানাডা, চিলি, জাপান, মালয়েশিয়া, মেক্সিকো, নিউজিল্যান্ড, পেরু, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, ও যুক্তরাষ্ট্র এতে স্বাক্ষর করে। তবে, পরে যুক্তরাষ্ট্র এ থেকে বেরিয়ে এলে চুক্তিটি কার্যকর হতে পারেনি। পরে ২০১৮ সালের ২৩ জানুয়ারি বাকি দেশগুলো 'কম্প্রিহেন্সিভ অ্যান্ড প্রগ্রেসিভ এগ্রিমেন্ট ফর ট্রান্স-প্যাসিফিক পার্টনারশিপ' শীর্ষক নতুন একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। চুক্তিটি এখনও কার্যকর হয়নি।

১০. ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)-তে ভবিষ্যতে প্রাকৃতিক গ্যাসের চাহিদা বাড়বে। এই প্রেক্ষাপটে, রাশিয়ার সঙ্গে জ্বালানি খাতে সহযোগিতা জোরদার করতে চায় জার্মানি। সম্প্রতি মস্কোয় অনুষ্ঠিত সপ্তদশ 'সেন্ট পিটার্সবুর্গ সংলাপ' শীর্ষক ফোরামে এ-কথা বলেন জার্মান অর্থ ও জ্বালানিমন্ত্রী পিটার আল্টমায়ার।

তিনি বলেন, প্রাকৃতিক গ্যাস দূষণমুক্ত জ্বালানি এবং পরিবেশবান্ধব। দূষণযুক্ত কয়লাসহ কিছু জ্বালানির পরিবর্তে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার ভবিষ্যতে ব্যাপকভাবে বাড়বে।

তিনি আরও বলেন, জার্মানি রাশিয়ার বিনিয়োগের প্রস্তাবকে স্বাগত জানায়। তাঁর দেশ সব সুযোগ-সুবিধা কাজে লাগিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে পারস্পরিক আস্থা জোরদার করবে। রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র বিরূপ সম্পর্ক, রুশ-জার্মান সম্পর্ককে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করবে না বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।

১৪. সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট হারে কমে দাঁড়ায় ৫.৪৩ শতাংশে, যা আগের মাসে ছিল ৫.৪৮ শতাংশ। একই সময়ে খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৫.৪২ শতাংশ, যা তার আগের মাসে ছিল ৫.৯৭ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫.৪৫ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৪.৭৩ শতাংশ। সম্প্রতি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকশেষে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল এ-তথ্য জানান।

১৫. বাংলাদেশে ব্যবসা বন্ধ করে দিচ্ছে লন্ডনভিত্তিক অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে পেইজা। এ দেশে 'পেইজা বিডি' নামে ব্যবসা পরিচালনা করছে কোম্পানিটি। পেইজার গ্রাহকদের মধ্যে যাদের অ্যাকাউন্টে বাংলাদেশি কারেন্সি অর্থাৎ 'টাকা' আছে, তাদেরকে আগামী ১৬ তারিখের মধ্যে তা তুলে নিতে বলেছে কোম্পানি।

(আলিমুল হক)

© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040