এদিন দক্ষিণ কোরীয় সরকার প্রকাশিত এক খবরে জানা গেছে, দু'পক্ষ একমত হয়েছে যে, প্রতি বছরে বনের কীটপতঙ্গ ও রোগবালাই নিয়ে ধারাবাহিক সহযোগিতা চালু করা হবে। এই সহযোগিতার আওতায় থাকবে তথ্য বিনিময়, নমুনা বিনিময়, বিশ্লেষণ ও রোগ নির্ণয় এবং প্রতিরোধক ওষুধ প্রদান।
তা ছাড়া, উত্তর কোরিয়ায় এ বছর চারা গাছের ১০টি আধুনিক এলাকা চালু করার বিষয়ে মতৈক্য হয়েছে। বনে অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধ এবং প্রাকৃতিক ব্যবস্থা সংরক্ষণে সহযোগিতা চালানো হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত জুলাই মাসে বনভূমি সহযোগিতা গ্রুপের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় এবং অগাস্ট মাসে কেউমগাং পাহাড়ের কীটপতঙ্গ ও রোগবালাই পর্যবেক্ষণ করা হয়।
(সুবর্ণা/তৌহিদ)