বৈঠকে ওয়াং ই বলেন, চীন ও থাইল্যান্ড যেন এক পরিবারের সদস্য। দু'দেশ পরস্পরের সার্বিক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদার। থাইল্যান্ড চলতি বছর আসিয়ানের পালাক্রমিক চেয়ারম্যান দেশ। দু'দেশের উচিত ঘনিষ্ঠ কৌশলগত যোগাযোগ বজায় রাখা এবং কৌশলগত সহযোগিতা জোরদার করা। চীন থাইল্যান্ডের সঙ্গে 'এক অঞ্চল, এক পথ' প্রস্তাবকে আসিয়ানের যোগাযোগ ও সমঝোতা সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবে যুক্ত করতে ইচ্ছুক।
ডন প্রামুদউইনাই বছরের শুরুতেই ওয়াং ই'র এ সফরকে স্বাগত জানান। তিনি বলেন, থাইল্যান্ড ও চীনের মধ্যে রয়েছে উচ্চ পর্যায়ের আস্থা ও গভীর মৈত্রী। দু'দেশের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে এবং আর্থ-বাণিজ্যিক সহযোগিতা মজবুত হয়েছে। চীনে দ্বিতীয় 'এক অঞ্চল, এক পথ' সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সহযোগিতা শীর্ষ ফোরামে অংশগ্রহণ করতে প্রত্যাশা প্রকাশ করেন তিনি। (রুবি/টুটুল)