বৈঠকে ওয়াং ই বলেন, চীন-মার্কিন সম্পর্ক বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কগুলোর অন্যতম। চীন-মার্কিন পারস্পরিক সম্মান ও সহযোগিতার সম্পর্ক দু'দেশের জন্য কল্যাণকর। আন্তর্জাতিক সমাজও এমনটা চায়।
ওয়াং ই বলেন, চীনের সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ কার্যক্রম নিজস্ব উন্নয়নের চাহিদা এবং যুগের চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। চীনের উন্মুক্তকরণ প্রক্রিয়া কখনও থামবে না।
তিনি আরও বলেন, চীনের উন্নয়ন শুধু বিশ্বের জন্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের জন্যও সুযোগ সৃষ্টি করছে এবং করবে। এমন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে দু'দেশের মধ্যে অনেক বাণিজ্যিক সমস্যার সমাধান সম্ভব। আশা করা যায়, যুক্তরাষ্ট্র উন্মুক্ত মন নিয়ে ১৪০ কোটি জনসংখ্যার দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিকে গ্রহণ করবে।
এসময় প্রতিনিধিদলের সদস্য ও মার্কিন বাণিজ্য সমিতির স্থায়ী উপপরিচালক মাইরন ব্রিলিয়ান্ট বলেন, দু'দেশের সম্পর্ক বহুমুখী। আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক ইস্যুতে দু'দেশের মধ্যে সংলাপ ও সহযোগিতা অব্যাহত থাকা উচিত। যুক্তরাষ্ট্র চীনের সঙ্গে আর্থ-বাণিজ্যিক সংলাপের ওপর বিশেষ গুরুত্বও দিয়ে আসছে। আশা করা যায়, দু'দেশ শিগগিরি একটি সার্বিক চুক্তিতে পৌঁছাতে পারবে। (স্বর্ণা/আলিম)