|
20190303music
|
বন্ধুরা, শুনছিলেন ফেং স্যিয়াও গাংয়ের কন্ঠে 'ভালবাসার দাম' শীর্ষক গান। এখন আমি আপনাদেরকে ফেং স্যিয়াও ছুয়ান'র কন্ঠে 'বিথাংহুলু' নামের গান শোনাবো। তিনি ১৯৬৮ সালের ১২ এপ্রিল মাসে হার্বিনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন নতুন বৈশিষ্ট্যময় লোক-সংগীত শিল্পী। তিনি হলেন চীনের কেন্দ্রীয় লোকসংগীত গ্রুপের জাতীয় প্রথম পর্যায়ের অভিনেতা। বিংথাংহুলু হল বেইজিংয়ের একধরণের বৈশিষ্ট্যময় খাবার। গানটিতে ছোটবেলার স্মৃতিচারণ করা হয়েছে। আশা করি, বন্ধুরা গানটি পছন্দ করবেন।
বন্ধুরা, শুনছিলেন ফেং স্যিয়াও ছুয়ান'র কন্ঠে 'বিথাংহুলু' নামের গান। এখন আমি আপনাদেরকে গাও ফেংয়ের কন্ঠে 'বৃহত্তর চীন' শীর্ষক গান শোনাবো। তিনি ১৯৬৮ সালের ২৪ জুলাই হুপেই প্রদেশের উহান শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৮ সাল থেকে চলচ্চিত্র ও টিভি সিরিজের থিম সং গাওয়া শুরু করেন। ১৯৯১ সালে তিনি প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করেন। ১৯৯৪ সালে তিনি দ্বিতীয় অ্যালবাম প্রকাশ করেন। এ বছরে তাঁর প্রকাশিত 'বৃহত্তর চীন' নামের গান সারা চীনে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ১৯৯৮ সাল থেকে তিনি চীনের বিখ্যাত কন্ঠশিল্পীদের জন্য সংগীত প্রযোজনা শুরু করেন। ২০০২ সালে তিনি পিসিপি ভাইরাল নিউমোনিয়া আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তখন তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৩৪ বছর। এখন আমরা একসঙ্গে তাঁর কন্ঠে 'বৃহত্তর চীন' নামের গান শুনবো।
বন্ধুরা, শুনছিলেন গাও ফেংয়ের কন্ঠে 'বৃহত্তর চীন' নামের গান। এখন আপনাদেরকে হুও ইয়ংয়ের কন্ঠে 'মাতৃভূমির গান গাওয়া' নামের গান শোনাবো। তিনি ১৯৬৮ সালের ৮ জুলাই সিছুয়ান প্রদেশের ছেংদু শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি চীনের বিখ্যাত ব্যারিটন কন্ঠশিল্পী ও জাতীয় পর্যায়ের অভিনেতা। তিনি হলেন চীনা সংগীত সমিতি'র সদস্য। তিনি সিছুয়ান সংগীত একাডেমি থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ২০১৫ সালের ১৫ সেপ্টেম্বরে তরুণ ও মধ্য বয়স্ক বৈশিষ্ট্যময় সাহিত্যকর্মীর পুরস্কার লাভ করেন তিনি। 'মাতৃভূমির গান গাওয়া' শীর্ষিক গানটি ১৯৫১ সালে রিলিজ হয়। আশা করি, আপনারা গানটি পছন্দ করবেন।
বন্ধুরা, শুনছিলেন হুও ইয়ং'র কন্ঠে 'মাতৃভূমির গান গাওয়া' শীর্ষক গান। এখন আমি আপনাদেরকে মালয়েশিয়ায় চীনা প্রবাসী কন্ঠশিল্পী গুয়াং লিয়াংয়ের কন্ঠে 'প্রথম বার' শীর্ষক গান শোনাবো। তিনি ১৯৭০ সালের ৩০ অগাষ্ট মালয়েশিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর আসল নাম ওয়াং গুয়াং লিয়াং। তিনি একজন কন্ঠশিল্পী, সুরকার, সংগীত-প্রযোজক ও অভিনেতা। তিনি ১৯৯৫ সালে অন্য এক কন্ঠশিল্পীর সঙ্গে একটি গ্রুপ গড়ে তুলে আনুষ্ঠানিকভাবে সংগীতজগতে প্রবেশ করেন। ২০০০ সালে গ্রুপটি ভেঙ্গে যায়। ২০০১ সালে গুয়াং লিয়াং নিজের প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করেন। ২০০৫ সালে তাঁর প্রকাশিত অ্যালবাম সমগ্র এশিয়ায় সংগীত প্রতিযোগিতায় ২১টি পুরস্কার জয় করে। বিক্রির পরিমাণ ছিল ১২ লাখ কপি। 'প্রথম বার' নামের গান ২০০১ সালে রিলিজ হয়। আশা করি, বন্ধুরা গানটি পছন্দ করবেন।
বন্ধুরা, শুনছিলেন গুয়াং লিয়াংয়ের কন্ঠে 'প্রথম বার' নামের গান। এখন আমি আপনাদেরকে চীনের হংকংয়ের কন্ঠশিল্পী গুও ফু ছেংয়ের কন্ঠে 'কোমেওন' (comeon) নামের গান শোনাবো। তিনি ১৯৬৫ সালের ২৬ অক্টোবর হংকংয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন কন্ঠশিল্পী, অভিনেতা ও নৃত্যশিল্পী। তিনি ১৯৮৪ সালে হংকংয়ের টিভিবি নাচ প্রশিক্ষণ ক্লাসে ভর্তি হন। ১৯৯০ সালে তিনি প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করে সারা চীনে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। তিনি তিন বার হংকংয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় কন্ঠশিল্পীর পুরস্কার লাভ করেন। 'কোমেওন' নামের গানটি ২০০০ সালে রিলিজ হয়। আশা করি, বন্ধুরা গানটি পছন্দ করবেন।
প্রিয় শ্রোতা, এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের সবাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আমাদের অনুষ্ঠানে আপনারা কোনো পছন্দের গান শুনতে চান, তাহলে জানাবেন। আমাদের ই-মেইল ঠিকানা ben@cri.com.cn। আর আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানা caiyue@cri.com.cn। 'গানের অনুরোধ' আমার নিজস্ব ই-মেইল ঠিকানায় পাঠালে ভালো হয়।
আজ তাহলে এ পর্যন্তই। আশা করি, আগামী সপ্তাহের একই দিন, একই সময়ে আবারো আপনাদের সঙ্গে কথা হবে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন। চাই চিয়ান। (ছাই/আলিম)