চীন-ব্রাজিল কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৪৫তম বার্ষিকী উদযাপন; সেন্ট্রাল ব্যালে গ্রুপের ব্রাজিল ট্যুর শুরু
  2019-06-11 14:02:46  cri
গত ২০ মে শাস্ত্রীয় ব্যালে "সোয়ান লেক" সংগীতের সঙ্গে চীনের সেন্ট্রাল ব্যালে গ্রুপের বুটিক গালা আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। ব্রাজিলিয়া উলিসিস গিমারেস কনভেনশন ও এক্সিবিবিশন সেন্টার একদম ভর্তি ছিল। এখানে ২৬০০জনের ধারণ ক্ষমতা রয়েছে। ব্রাজিলে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াং ওয়ান মিং, ব্রাজিলের ফার্স্ট লেডি মিশেল বোলসোনারো, ভাইস প্রেসিডেন্টের স্ত্রী পাওলা মোরোও, সিভিল অ্যান্ড সোশাল অ্যাকশনমন্ত্রী ওসামার টেরাসহ ব্রাজিলের কয়েকজন রাজনীতিবিদ এদিন সন্ধ্যায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

ব্যালে নাচ হলো পায়ের আঙ্গুলের কবিতা। ব্রাজিলের লেখক পল কোহেলো বলেন, নাচের মাধ্যমে যোগাযোগের সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি ব্যালে।

আজ, চীন ও ব্রাজিলের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া বিকাশের জন্য ব্যালে সবচেয়ে সুন্দর ও চলমান ভাষা। ব্রাজিলে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াং ওয়ান মিং বলেন, এ সন্ধ্যার শো চীন ও ব্রাজিলের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৪৫তম বার্ষিকী উদযাপনের অংশ। আর এটি শুধু উদ্বোধন হয়, চলতি বছর দু'দেশের অনেক ধারাবাহিক উদযাপনী অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে।

"চীনা ও ব্রাজিলীয় জনগণের মধ্যে গভীর বন্ধুত্ব এবং পারস্পরিক সমঝোতা হলো দু'দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ভিত্তি। আমরা উভয় পক্ষের মধ্যে আরও বেশি সাংস্কৃতিক বিনিময় কার্যক্রম প্রচার এবং উভয় পক্ষের মধ্যে যোগাযোগ রাখতে চাই।"

ব্রাজিলের সিভিল অ্যান্ড সোশাল অ্যাকশন-মন্ত্রী ওসামার টেরা বলেন, চীনের সংগীত, শিল্প ও সংস্কৃতির হাজার বছরের ইতিহাস আছে। এটি একটি দীর্ঘ ঐতিহাসিক মিশ্রণ এবং চীনের ভবিষ্যত বিকাশে একটি অপরিবর্তনীয় অবস্থান নিয়েছে। আশা করা হচ্ছে যে, ব্রাজিল এবং চীন অর্থনীতি, সংস্কৃতি, ক্রীড়া এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিময় ও সহযোগিতা জোরদার করবে। টেরা বলেন,

"আজ রাতে আমাদের জন্য খুব বিশেষ। কারণ সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে ব্রাজিল চীনের কাছাকাছি এসেছে। আজ, চীন সর্বশ্রেষ্ঠ শিল্পীকে নিয়ে এসেছে। আমরা ব্রাজিলীয় চীনা সাংস্কৃতিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার মতো সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে অংশীদারিত্ব চাইছি। আমি বিশ্বাস করি, শিল্পের বিনিময় ব্রাজিলের শৈল্পিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশে অবদান রাখবে। আমি আশা করি ভবিষ্যতে ব্রাজিলিয়ান শিল্পীদের চীনে আমাদের ব্রাজিলিয়ান সংস্কৃতি প্রদর্শন করার সুযোগ থাকবে।"

এটি হলো ৯ বছর পর ব্রাজিলের কেন্দ্রীয় ব্যালে দলের সফর। কেন্দ্রীয় ব্যালে দলের পার্টি কমিটির সচিব ওয়াং ছুয়ান সিং বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন, ব্রাজিলে কেন্দ্রীয় ব্যালে দলের প্রায় এক মাসের পারফরম্যান্সের মাধ্যমে অবশ্যই ব্রাজিলের দর্শকরা চীনা চরিত্র বৈশিষ্ট্যগুলি উপভোগ করতে পারবেন। একই সঙ্গে ব্রাজিলের কাস্টমস এবং সংস্কৃতি সম্পর্কে আরও বেশি জানতে পারবে। তিনি বলেন,

"আজ ব্রাজিলে আমাদের প্রথম পারফরম্যান্স। আজকের পারফরম্যান্সে, ব্রাজিলীয় দর্শকরা কেবল সেন্ট্রাল ব্যালে, 'সোয়ান লেক' এবং 'ডন কুইক্সোট'-এর ক্লাসিক্যাল ব্যালে পারফরম্যান্স দেখতে পারেন না, বরং জাতীয় ব্যালে নাচ 'হোয়াং হ্য নদী' এবং আধুনিক ব্যালে নাচ- 'আরে, আপনার চোখ বন্ধ করুন' এবং সমসাময়িক ব্যালেও দেখতে পারেন। আমি বিশ্বাস করি সেন্ট্রাল ব্যালে দলের তিনটি ভিন্ন শৈলীর মাধ্যমে, ব্রাজিলীয় দর্শকরা চীনা ব্যালের বৈশিষ্ট্য ও অবস্থা অনুভব করতে পারবেন।"

এদিন সন্ধ্যায় দারুণ পারফরম্যান্স স্থানীয় লোকেরা বেশ ভালোভাবেই গ্রহণ করে। পারফরম্যান্স শেষ হলে ব্রাজিলীয় দর্শকরা উঠে দাঁড়ান, অভিনন্দন জানান এবং সারা হল হাততালিতে মুখরিত হয়।

ব্যালে উত্সাহী রোসানা বলেন, সন্ধ্যায় তার প্রিয় শোটি ছিল "রেড ল্যান্টার্নস হাই হ্যাং"। ব্যালের চীনা বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে কাহীনিসূত্র এবং নাচের পারফরম্যান্স তিনি অনেক পছন্দ করেছেন। তিনি বলেন,

"আমি এখন বুঝি কেন 'বুটিক' অনুষ্ঠানের নাম হিসাবে ব্যবহার করা হয়। কারণ, আজকের পারফরম্যান্স অনেক সুন্দর। শোতে প্রাচ্য সংস্কৃতি খুব কমনীয় দেখায়। আজকের নাচের আধুনিক এবং শাস্ত্রীয় উপাদানগুলিকে একত্রিত করা হয়, যা আমি সত্যিই পছন্দ করি।"

সেন্ট্রাল ব্যালে দল ব্রাজিলিয়া, রিও ডি জেনেইরো, সাও পাওলো, কুরিটিবা এবং বেলো হরিজোন্তসহ ৫টি শহরে ১৮টি পারফরম্যান্স পরিবেশন করবে। ব্রাজিলীয়দের জন্য, যেমন "ব্যালে বুটিক", "সোয়ান লেক" এবং " রেড ল্যান্টার্নস হাই হ্যাং" ক্লাসিকগুলি উপস্থাপন করা হয়। এ সফর-শো ১২ জুন পর্যন্ত চলবে।

চীনা ও ইউরোপীয় লেখক ও পণ্ডিতগণ পারস্পরিক শিক্ষা ও পারস্পরিক শিক্ষা উন্নয়নের জন্য মতবিনিময় করেছেন

চীনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন-ইইউ'র প্রতিনিধিদল এবং সিআইটিআইসি প্রকাশনা গ্রুপের যৌথ উদ্যোগে চতুর্থ চীন-ইউরোপ আন্তর্জাতিক সাহিত্যউত্সব সম্প্রতি বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত হয়। এবার চীন-ইউরোপ আন্তর্জাতিক সাহিত্যউৎসব ইতিহাসের বৃহত্তম। টানা তিন সপ্তাহে, ইইউ দেশগুলির ২৮জন প্রতিনিধি লেখক এবং ২১জন সুপরিচিত চীনা লেখক ও পণ্ডিত ৯০টিরও বেশি সভ্যতাবিষয়ক ও পারস্পরিক শিক্ষা উন্নীত করেছে।

পর্তুগিজ লেখক আনা ফিলোমেনা অমর এ অনুষ্ঠানে অংশ নেন। তিনি সাংবাদিকদের জানান, চীন ও ইউরোপ দু'পক্ষের সাহিত্যিক ঐতিহ্য ও ইতিহাস আছে। কিন্তু চীনা সাহিত্য ও চীনা লেখকরা এখনও ইউরোপীয় বাজারে সঠিক অবস্থান অর্জন করেনি। এই সাহিত্য উৎসবটি ইউরোপীয় শিক্ষাবিদদের চীনা সাহিত্য বোঝার সুযোগ করে দিয়েছে।

২০১৫ সালে আনার উপন্যাস- ক্যাসাদোর দে মুরোস প্রকাশিত হয়। এর অনুবাদ "দ্য ম্যান হু চ্যাসড দ্য ওয়াল" (ইংরেজি শিরোনাম "চেজিং ওয়ালস")। বইয়ে এক সাংবাদিকের গল্প বলা হয়। যিনি বার্লিন, জেরুজালেম, পিয়ংইয়ং, মেক্সিকো, ব্রাজিল এবং বিশ্বের অন্যান্য বিখ্যাত "প্রতীকী প্রাচীর" আবিষ্কারের জন্য তার কাজ ছেড়ে দেন এবং "বাধার প্রাচীর" উৎখাত করার উদ্দেশ্য প্রকাশ করেন।

আনা তার উদ্বেগ সাহিত্যের মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন। লুক্সেমবুর্গের কবি টম নিসেসও তার সামাজিক পর্যবেক্ষণগুলি তুলে ধরেছেন। ব্রাসেলসে বসবাসরত টম সম্প্রতি ইউরোপীয় শরণার্থী প্রবাহের থিম নিয়ে কবিতা সংগ্রহ সৃষ্টি করেন। টম বিশ্বাস করেন, "সাহিত্যকর্মের নেতিবাচক বিষয়গুলি পরিবর্তনের শক্তি ও দায়িত্ব রয়েছে।" চীনা লেখক লিয়াং হং সাহিত্যের সামাজিক অঙ্গীকারের সাথে সম্মত। তাঁর দৃষ্টিভঙ্গিতে, "যারা প্রত্যেকে দেখে, শোনে এবং মনে করে- তারা সেই সময়ের ছায়া বহন করে।" একজন প্রাক্তন মেডিকেল ডাক্তার ফেং থাং এবং সাইপ্রাস লেখক সোফনিস সোফনিও। তারা মনে করেন, মানুষের সাধারণ আবেগগুলো একই রকম এবং মানুষের দার্শনিক চিন্তা তাদের একই ধরণের অনুসন্ধানের ফল।

এবার চীন-ইউরোপ আন্তর্জাতিক সাহিত্য উৎসব ৫ জুন পর্যন্ত চলে। চীন ও ইউরোপের লেখকদের বেশিরভাগ বক্তৃতা- যেমন, সাহিত্য ও সমাজসংক্রান্ত লেখায় ইতিহাসের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। চীনা এবং ইউরোপীয় সাহিত্য নির্মাতাদের বিনিময় থেকে একে অপরের শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে।

চীন ও রাশিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৭০তম বার্ষিকী "গ্রেট রাশিয়া ও চীনা ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী" রাষ্ট্রীয় দুমায় অনুষ্ঠিত

গত ২৮ থেকে ৩১ মে পর্যন্ত, রাশিয়ান আধুনিক ক্যালিগ্রাফি জাদুঘর, রাশিয়ান স্টেট ডুমা শিক্ষা ও প্রযুক্তি কমিটি, রাশিয়ান ক্যালিগ্রাফি ইউনিয়নের যৌথ উদ্যোগে রাশিয়া-চীন কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৭০তম বার্ষিকী উদযাপন করে। এ উপলক্ষ্যে "গ্রেট রাশিয়া ও চীনা ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী" রাষ্ট্রীয় দুমায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৮ মে রাশিয়ায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত, লি হুই, রাশিয়ান স্টেট ডুমা শিক্ষা ও প্রযুক্তি কমিটির চেয়ারম্যান নিকোনভ, রাশিয়ান ক্যালিগ্রাফার ইউনিয়ন, রাশিয়া-চীন সংসদীয় বন্ধুত্ব গ্রুপের চেয়ারম্যান সের্গেই গভিরিলভ, আধুনিক ক্যালিগ্রাফি জাদুঘর পরিচালক আলেকজান্ডার শাবুরভসহ বিভিন্ন ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন এবং বক্তৃতা দেন। রাশিয়ার ফারইস্ট ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স, চীনের মিনজিন ক্যামিং কলেজ, চীনের হেইলংচিয়াং প্রদেশের রাজনৈতিক পরামর্শ সম্মেলনের পেন্টিং ও ক্যালিগ্রাফিক ইনস্টিটিউট, শাংহাই সহযোগিতা সংস্থার হস্তলিপি সমিতি এবং দু'দেশের মিডিয়া প্রতিনিধি এবং পেন্টিং ও ক্যালিগ্রাফি উত্সাহীসহ প্রায় দু'শ মানুষ এতে উপস্থিত হন।

ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অভিনন্দন জানান রাষ্ট্রদূত লি হুই। তিনি বলেন, ২০১৯ সাল হচ্ছে চীন ও রাশিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৭০তম বার্ষিকী। এ মুহূর্তে ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনীর আয়োজন উভয় পক্ষের ঘনিষ্ঠ সাংস্কৃতিক বিনিময়ের প্রতিফলন। একে অপরের শিল্প শেখা এবং ব্যক্তিগত বিনিময়ে উত্সাহ দিয়েছে এ উদ্যোগ।

রাশিয়ান আধুনিক ক্যালিগ্রাফি জাদুঘর চীনা ক্যালিগ্রাফির বিকাশ ও প্রচার এবং উভয় দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় উন্নয়নে অনেক কাজ করেছে। আগামী সেপ্টেম্বরে মস্কোতে, জাদুঘরটি আরও একটি বড় আকারের চীনা পেইন্টিংস ও চীনা ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনীর আয়োজন করবে। ভবিষ্যতে এরকম প্রদর্শনী হবে এবং আরও ভক্ত-অনুরাগী তৈরি হবে।

মালয়েশিয়ার প্রথম 'এক অঞ্চল, এক পথ' থিম কমিক লেখক: 'এক অঞ্চল, এক পথ' নির্মাণের সুযোগগুলি উপলব্ধি করতে দ্বিধা করবেন না

মালয়েশিয়ায় 'এক অঞ্চল, এক পথ' থিমের ওপর ভিত্তি করে প্রথম কমিক বই 'পারস্পরিক উপকার এবং জয়-জয়: এক অঞ্চল, এক পথ' প্রকাশিত হয়েছে।

"চীন থেকে, বিশ্বের অন্তর্গত", চীন-মালয়েশিয়ার বন্ধুত্বপূর্ণ বিনিময়ে ইতিহাস এবং 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগের অধীনে সফল সহযোগিতা কমিক্সে স্পষ্টভাবে লেখা হয়েছে। ২ জুন মালয়েশিয়ার পেনাংয়ে এই কমিক বইয়ের প্রচার অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। কমিক বইয়ের লেখক সিআরআইকে এক সাক্ষাত্কারে বলেন, তারা আশা করে, কমিক্সের মাধ্যমে মালয়েশিয়ার মানুষ 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগের গভীরতা উপলব্ধি করবে।

কমিক বইয়ের লেখক ছিও কুয়াং ইয়াও বলেন, "মালয়েশিয়া-চীন মৈত্রীতে আমার বিশ্বাস আছে, 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগ মালয়েশিয়ার জন্য সুযোগ এনেছে।" ছিও বলেন, তিনি আশা করেন এ কমিক বই মালয়েশিয়াবাসীকে বলবে যে, ইতিবাচকভাবে 'এক অঞ্চল, এক পথ' নির্মাণের সুযোগ হাতে ধরবে, "দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে কোনো লাভ নেই, সরাসরি পদক্ষেপ নেবে।"

ছিও আরও বলেন, গত কয়েক বছরে 'এক অঞ্চল, এক পথ' সম্পর্কে অনেক বই বের হয়েছে। কমিক বইয়ের অন্য একজন লেখক ফানছে বলেন, এই কমিকের "এক বছর এবং তিন মাস" যিনি সৃষ্টি করেছেন, তার কৌতুক সৃষ্টি ক্যারিয়ারে সবচেয়ে "কঠিন" অভিজ্ঞতা এটি। দুই লেখকের প্রচেষ্টার পর, কমিকের চীনা ও ইংরেজি সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে। এর মালয়েশীয় সংস্করণ শীঘ্রই আসছে।

দুই লেখক খুব খুশি, কারণ এই কমিক ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। মালয়েশিয়া ও চীনের পক্ষ থেকে স্বীকৃতি পেয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির এপ্রিল মাসে চীন সফর করেন এবং দ্বিতীয় 'এক অঞ্চল, এক পথ' আন্তর্জাতিক সহযোগিতার শীর্ষসম্মেলনে অংশ নেওয়ার সময় তিনি বিশেষ করে এই কার্টুনটি সঙ্গে নিয়ে যান।

(জিনিয়া/তৌহিদ/লিলি)

© China Radio International.CRI. All Rights Reserved.
16A Shijingshan Road, Beijing, China. 100040