রাশিয়ার বিজ্ঞান একাডেমির দূরপ্রাচ্য গবেষণালয়ের উপ-পরিচালক আন্দ্রে ওস্ট্রোভস্কি বলেন, হংকংয়ে সহিংস বিক্ষোভকারীদের তত্পরতা স্থানীয় স্বাভাবিক জীবন ও বাণিজ্যের গুরুতর ক্ষতি করেছে। এটি 'শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ'-এর আওতা ছাড়িয়ে গেছে।
মার্কিন 'এক্সিকিউটিভ ইন্টেলিজেন্স রিভিউ' ম্যাগাজিনের ওয়াশিংটন শাখার পরিচালক উইলিয়াম জোন্স বলেন, ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র অবশ্যই হংকংয়ের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করছে। দু'দেশের সরকারের কোনো কোনো কর্মকর্তা এবারের হংকংয়ে সহিংস বিক্ষোভকারীদেরকে উদ্দীপ্ত করেছে।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধান গণমাধ্যম 'দ্য অস্ট্রেলিয়ান' পত্রিকার সম্প্রতি প্রকাশিত প্রবন্ধে বলা হয়, হংকংয়ে ধারাবাহিক সহিংস ঘটনায় স্থানীয় বাণিজ্য গুরুতর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ভারতের প্রবীণ মিডিয়া ব্যক্তি ও সামাজিক পর্যবেক্ষক দিলীপ বড়ুয়া বলেন, হংকং বিমানবন্দরে সহিংস বিক্ষোভে স্থানীয় পর্যটন ও পরিবহন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বাংলাদেশের সাবেক এক মন্ত্রী বলেন, হংকংয়ে তথাকথিত বিক্ষোভ আসলে সহিংস তত্পরতা। তার আসল লক্ষ্য হলো হংকংয়ের স্থায়ী নিরাপত্তা ও শান্তি ক্ষতিগ্রস্ত করা। (ছাই/টুটুল/ফেই)