শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে জাতীয় শ্রমিক লীগের সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। জানান, ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায়ও প্রস্তুত সরকার। প্রস্তুত রয়েছে কোস্টগার্ড ও ৫৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবি। লোকজনকে মাইকিং করে আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা নাগাদ খুলনা উপকূলে আঘাত হানার কথা ঘূর্ণিঝড়টির। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ৭ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর এবং তদসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরে রয়েছে ৯ নম্বর সতর্ক সংকেত।
মাহমুদ হাশিম, ঢাকা থেকে।