সম্পাদকীয়তে বলা হয়, বর্তমানে অর্থনৈতিক বিশ্বায়ন সংরক্ষণবাদ ও আধিপাত্যবাদ থেকে আঘাত পায়। এ প্রেক্ষাপটে ব্রিক্সভুক্ত পাঁচটি দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কিছুমাত্রায় হ্রাস পেয়েছে। প্রেসিডেন্ট সি যেটা বলেছেন, সেটাই বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক যোগাযোগ ব্যাহত হওয়ার সমস্যা বের করে সমাধান করার উপায়।
সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক বিশ্বায়নের প্রক্রিয়া ব্যাহত হলেও এ প্রবণতা থামিয়ে দেয়া যায় না। ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোর জনসংখ্যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৪২ শতাংশ, অর্থনীতির পরিমাণ বিশ্বের ২৩ শতাংশ ছাড়িয়েছে এবং বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ৫০ শতাংশ অবদান রেখেছে। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ভাষণে ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোর শিল্প ও বাণিজ্য মহলকে অর্থনৈতিক সহযোগিতায় সক্রিয় অংশগ্রহণ করতে উত্সাহিত করেন, যা বিনিয়োগ, প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের জন্য অনুকূল হবে। (রুবি/টুটুল/সুবর্ণা)