সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, বর্তমান সারা বিশ্ব বিশাল পরিবর্তনের সম্মুখীন হচ্ছে। ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলো নতুন দফা প্রযুক্তিগত বিপ্লব ও শৈল্পিক সংস্কার সৃষ্ট গুরুত্বপূর্ণ সুযোগের পাশাপাশি সংরক্ষণবাদ ও একতরফাবাদের হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে সঠিক পথে এগিয়ে যাওয়া এবং নতুন চালিকাশক্তি আবিষ্কার করা ব্রিক্স সহযোগিতা গভীরতর করার চাবিকাঠিতে পরিণত হয়। এবারের ব্রিক্স শীর্ষসম্মেলনে সি চিন পিং জোর দিয়ে বলেন, ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোর তিনটি ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় দায়িত্ব পালন করা উচিত। এক, 'শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করা ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোসহ নবোদিত বাজার দেশের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। দুই: উন্মুক্তকরণ ও নব্যতাপ্রবর্তনশীল ভবিষ্যত সাধণ করা ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোর জনগণের কল্যাণের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। তিন: পারস্পরিক সাংস্কৃতিক বিনিময় জোরদার করা।
সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়, ব্রিক্সভুক্ত দেশগুলোর উচিত সংরক্ষণবাদের বিরোধিতা করা এবং যৌথ আলোচনা, প্রতিষ্ঠা ও ভাগাভাগির চেতনায় আন্তর্জাতিক ব্যাপারে নবোদিত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রভাব উন্নীত করা। (রুবি/টুটুল/সুবর্ণা)