সম্পাদকীয়তে বলা হয়, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং সম্প্রতি ব্রাসিলিয়ায় ব্রিক্স দেশের ১১তম শীর্ষসম্মেলনে অংশ নেওয়ার সময় বলেছেন, হংকং ইস্যুতে চরম অপরাধ হলো আইন ও সামাজিক শৃঙ্খলার পদদলন; যা হংকংয়ের সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা নষ্ট করেছে এবং 'এক দেশ, দুই ব্যবস্থা' নীতিকে চ্যালেঞ্জ করেছে। বর্তমানে সহিংসতা প্রতিরোধ করা ও শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার করা হংকংয়ের সবচেয়ে জরুরি কাজ। আমরা হংকংয়ের প্রশাসককে সমর্থন দেবো, হংকংয়ের পুলিশকে সমর্থন জানাবো, হংকংয়ের আইন সংস্থাকে সমর্থন দেবো। চীন সরকার দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা ও উন্নয়নের স্বার্থ রক্ষার চেতনায় অবিচল থাকবে, চীন বাইরের শক্তিকে হংকংয়ে হস্তক্ষেপের দৃঢ় বিরোধিতা করবে।
প্রবন্ধে বলা হয়, চীনের সর্বোচ্চ নেতা এই প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক কোনো অনুষ্ঠানে হংকং ইস্যুতে চীন সরকারের অবস্থান নিয়ে স্পষ্ট বক্তব্য রেখেছেন। যা আন্তর্জাতিক সমাজকে একটি স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে।
সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়, হংকং ইস্যু পুরোপুরি চীনের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা, উন্নয়নের স্বার্থ রক্ষা করায় চীনের দৃঢ়তাকে ভুল বিবেচনা করা ঠিক নয়। যে কেউ হংকংয়ের বিষয়ে চীনের স্পষ্ট সংকেতকে ভুল বিবেচনা করলে তা ঠিক হবে না।
(শুয়েই/তৌহিদ)