ওয়াং ই বলেন, চীন ও জাপানের বিনিময় সুদীর্ঘকালের। দু'দেশের সম্পর্কে কিছু সংকট হলেও দু'পক্ষের বেসরকারি মৈত্রী ও বিনিময় সবসময় দু'দেশের বিনিময়ের গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। চীন ও জাপানের সম্পর্কে কিছু সমস্যা থাকার সময় আঞ্চলিক বিনিময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বর্তমানে চীন ও জাপানের সম্পর্ক সুষ্ঠুভাবে চলছে। দু'দেশের মধ্যে ইতোমধ্যেই ২৫০টিরও বেশি মৈত্রী শহর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দু'পক্ষের উচিত সময়ের অগ্রযাত্রার সঙ্গে এগিয়ে চলা, ২১ শতাব্দীতে চীন ও জাপানের আঞ্চলিক বিনিময়ের নতুন সূচনা যৌথভাবে উন্মোচন করা এবং দু'দেশের সম্পর্কের অবিরাম উন্নয়নকে এগিয়ে নেয়া। শিজৌকা জেলা চীন ও জাপানের বন্ধুত্বপূর্ণ বিনিময়ে সবসময় স্ববৈশিষ্ট্যসম্পন্ন গুরুত্বপূর্ণ অবস্থা দখল করে এসেছে। এই জেলা দু'দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতাকে এগিয়ে নিতে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
হেইতা কায়াকাতসু বলেন, জাপান ও চীনের সম্পর্কের উন্নয়নে কিছু সমস্যা হলেও চীনাদের ওপর জাপানিদের মৈত্রী কখনো পরিবর্তিত ছিলো না। শিজৌকা জেলা ইতোমধ্যেই চীনের অনেক প্রদেশ ও শহরের সঙ্গে মৈত্রী সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। বিশেষ করে চীনের চ্য চিয়াং প্রদেশের সঙ্গে শিজৌকা জেলার ৩৭ বছরের বন্ধুত্বপূর্ণ বিনিময় হয়েছে। চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের উত্থাপিত 'এক অঞ্চল, এক পথ' প্রস্তাবের ভূয়সী প্রশংসা করে শিজৌকা জেলা। (ওয়াং হাইমান/টুটুল/তুহিনা)