প্রেসিডেন্ট সি বলেন, চীন ও জাপানের ঐতিহাসিক মানবিক যোগাযোগ সুদীর্ঘকালের। বিগত ২ সহস্রাধিক বছরে দু'দেশের জনগণ পরস্পরের কাছ থেকে শেখে এবং অভিজ্ঞতা বিনিময় করে। এটিও এশিয়ার সভ্যতায় অবদান রেখেছে। বর্তমান বিশ্বে অভূতপূর্ব পরিবর্তন ঘটছে। যৌথভাবে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং সুন্দর ভবিষ্যত্ সৃষ্টিতে মানবজাতির জন্য সাংস্কৃতিক শক্তি দরকার। বিভিন্ন দেশের জনগণের উচিত সুযোগ ধরে, হাতে হাত রেখে ঐতিহাসিক যুগান্তকারী পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাওয়ানো, বিনিময় জোরদার করা এবং মানবজাতির সভ্যতার নতুন অধ্যায় উন্মোচন করা।
প্রেসিডেন্ট সি জোর দিয়ে বলেন, বর্তমানে চীন-জাপান সম্পর্কের অব্যাহত উন্নয়ন হয়েছে। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে মানবিক বিনিময় জোরদার হবে বলে আশা প্রকাশ করেন প্রেসিডেন্ট সি।
শিনজো আবে বলেন, এই ব্যবস্থা হচ্ছে চীনা প্রেসিডেন্ট সি'র সঙ্গে ওসাকা বৈঠকে পৌঁছানো এক মতৈক্য। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে ব্যাপক বিনিময়ের মাধ্যমে দু'দেশের পারস্পরিক সমঝোতা ও মৈত্রী গভীরতর করা।
(ওয়াং হাইমান/টুটুল/তুহিনা)