সাক্ষাত্কালে ওয়াং ই বলেন, চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বলেছিলেন, চরম নিরাপত্তা ও কেবল নিজের দেশের নিরাপত্তা বজায় রাখা এমন চিন্তাভাবনা এড়ানো উচিত, বরং যৌথ, বহুমুখী, সহযোগিতামূলক ও টেকসই নিরাপত্তা কাঠামো গঠনে চেষ্টা করা উচিত। এ সম্পর্কে ওয়াং ই বলেন, রাজনৈতিক পদ্ধতিতে সমস্যা সমাধানের সঠিক দিকে অবিচল থাকা, ন্যায়সঙ্গত ও সমান নীতিতে জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সমাজের যৌথ প্রয়াস গঠন করা হবে।
চীন-ভিয়েতনাম সরকারের সীমান্ত বিষয়ক আলোচনা প্রতিনিধি দল এবং ভিয়েতনামের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী'র সাথে পরিকল্পিত পরামর্শে সাফল্য অর্জনে অভিনন্দন জানিয়ে ওয়াং ই বলেন, দু'পক্ষের উচিত ঐতিহ্যিক মৈত্রীর মন দিয়ে দুই পার্টি ও দুই দেশের নেতৃবৃন্দের মতৈক্য অনুসরণ করে পারস্পরিক আস্থা জোরদার করা, ভালভাবে মতভেদ সমাধান করা, যাতে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের নতুন উন্নয়ন বাস্তবায়ন করা যায়।
লে হোয়াই ট্রুং বলেন, ভিয়েতনাম চীনের সাথে উচ্চপর্যায়ের বিনিময় বজায় রেখে মতভেদ নিয়ন্ত্রণ করে 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগ সমর্থন দিয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নত করবে। (সুবর্ণা/টুটুল/শুয়ে ফেই ফেই)