অভিনন্দনবাণীতে প্রেসিডেন্ট সি বলেন, চীন ও ইকুয়েডরের বন্ধুত্বপূর্ণ ভিত্তি বেশ গভীর। কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার গত ৪০ বছরে পারস্পরিক কল্যাণকর, উভয়ের জয় ও অভিন্ন উন্নয়নের নীতিতে দু'দেশের সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল বিকাশ হয়েছে। ২০১৬ সালের নভেম্বরে ইকুয়েডরে রাষ্ট্রীয় সফরের কথা উল্লেখ করে সি বলেন, দু'দেশ সার্বিক কৌশলগত অংশীদারি সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করেছে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিময় ও সহযোগিতা জোরদার করেছে। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে প্রেসিডেন্ট মোরেনোর চীন সফরে এ সম্পর্কে নতুন শক্তি যোগ হয়েছে। প্রেসিডেন্ট সি চীন-ইকুয়েডর সম্পর্ক উন্নয়নকে অনেক গুরুত্ব দেন এবং দু'দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৪০তম বার্ষিকীতে প্রেসিডেন্ট মোরেনোর সঙ্গে কাজ করতে চান।
এদিকে অভিনন্দনবাণীতে প্রেসিডেন্ট মোরেনো আশা করেন, দু'দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ ও সহযোগিতামূলক সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও সুসংহত হবে এবং দুই দেশের জনগণের কল্যাণ ও সমৃদ্ধিতে অবদান রাখবে।
(জিনিয়া/তৌহিদ)