এদিন বিকেল চারটার দিকে সি চিন পিং অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছান। তিনি প্রবীণ সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে হাত মেলান এবং তাদের শারীরিক ও জীবনযাপন সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। তাদের কাছে গত এক বছরে সিপিসি, দেশ ও বাহিনীসহ নানা ক্ষেত্রে অর্জিত সাফল্য তুলে ধরেন সি চিন পিং।
এ সময় প্রবীণ কর্মকর্তারা বলেন, কমরেড সি চিন পিংয়ের 'নতুন যুগে চীনা বৈশিষ্ট্যময় সমাজতান্ত্রিক চিন্তাধারায় দেশের রাজনীতি, সংস্কার, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ও জনশক্তির মাধ্যমে শক্তিশালী বাহিনী গঠিত হবে।
(রুবি/তৌহিদ/আকাশ)