প্রেসিডেন্ট সি বলেন, চীন ও মিয়ানমারের জনগণের মৈত্রী হাজার বছরের প্রাচীন। নয়াচীন প্রতিষ্ঠার পর চীন-মিয়ানমার বিনিময় বড় ও ছোট দেশের সহাবস্থানের ক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। চীন দৃঢ়ভাবে মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না-করার নীতিতে অবিচল থাকবে এবং মিয়ানমারের শান্তি-প্রক্রিয়ায় গঠনমূলক ভূমিকা পালন করে যাবে।
তিনি বলেন, তাইওয়ান, তিব্বত ও সিনচিয়াং ইস্যুতে মিয়ানমার সবসময় চীনকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করে আসছে। আন্তর্জাতিক ইস্যুতে চীন ও মিয়ানমার যৌথভাবে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচ-দফা নীতি, বহুপক্ষবাদ, ও অবাধ বাণিজ্য রক্ষার নীতি মেনে চলতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
প্রেসিডেন্ট সি আরও বলেন, চীন ও মিয়ানমারের সম্পর্ক নতুন যুগে প্রবেশ করার প্রেক্ষাপটে দু'দেশের জনগণের মৌলিক স্বার্থের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। নতুন পরিস্থিতিতে দু'দেশের উচিত জনগণের জন্য কাজ করা। চীন ও মিয়ানমার ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে দু'দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক করিডোর স্থাপনে একমত হয়। নতুন যুগে করিডোরের নির্মাণকাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া দু'দেশের বাস্তবভিত্তিক সহযোগিতার জন্য হবে কল্যাণকর। (শুয়েই/আলিম)