নিবন্ধকার আয়ান জনসন দু'সপ্তাহ আগে বেইজিং ভ্রমণের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, বেইজিংয়ে বিমানে আরোহণের আগে তার দু'বার তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হয়। পাশাপাশি, তাকে স্বাস্থ্যসম্পর্কিত কাগজও পূরণ করতে হয়েছে। অথচ বেইজিং থেকে লন্ডনে পৌছানোর পর তিনি কেবল কেবিন ক্রু'র কাছ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি পেয়েছেন। বিজ্ঞপ্তিতে লেখা আছে: 'আপনি অসুস্থতা অনুভব করলে এনএইচএস'র হটলাইনে ডায়াল করুন'। লন্ডনে প্রবেশের সময় তার গায়ের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হয়নি এবং স্বাস্থ্যবিষয়ক কাগজও পূরণ করতে হয়নি। এর মানে, বিমানযাত্রীদের কেউ কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত হয়ে থাকলে, ব্রিটিশ সরকার তাদের খুঁজে পাবে না।
তিনি আরও বলেন, পাশ্চাম্য দেশগুলোর কিছু কিছু মানুষ কেবল চীনের রাজনৈতিক ব্যবস্থার ওপর নজর রাখেন। তারা চীনের নীতিমালা থেকে শিখতে চান না এবং চীন সরকারের কার্যকর ব্যবস্থাকে উপেক্ষা করেন। চীনের অনেক নীতিমালা গণস্বার্থে নিবেদিত ও কার্যকর করা হয়ে থাকে। (রুবি/আলিম/শিশির)