সম্পাদকীয়তে বলা হয়, মার্কিন সরকারের উদ্দেশ্য হলো, নিজের দোষ চীনের ওপর চাপিয়ে দেওয়া, যাতে মানুষ ও সমাজের অভিযোগ থেকে নিজেকে বাঁচানো যায়। তবে মার্কিন নাগরিকরা এতে আরও ক্ষুব্ধ হয়েছেন। কিছু রাজনীতিক আগে থেকেই নিজের শেয়ার বিক্রি করেছেন, তবে জনসাধারণকে ভাইরাসের ঝুঁকির কথা জানান নি। তাদের চোখে শুধু অর্থ গুরুত্বপূর্ণ, জনগণের জীবন নয়।
আরো দুঃখের বিষয় হলো, দেশটিতে ভাইরাস টেস্ট কিটের অভাব হলেও যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কিছু বিখ্যাত রাজনীতিক ও বিখ্যাত মানুষ সবার আগেই টেস্ট করেছেন। যদিও তাদের কোনো লক্ষণ ছিল না। এ সম্বন্ধে ট্রাম্পের বক্তব্য হলো: এটাই হলো জীবন।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের গুরুতর সংক্রমিত দেশের মধ্যে অন্যতম। মার্কিন রাজনীতিকের উচিত জনগণের স্বাস্থ্যকে শীর্ষে রাখা এবং কার্যকরভাবে ভাইরাস প্রতিরোধ করা; নিজের দোষ অন্য দেশকে দেওয়া নয়!
(শুয়েই/তৌহিদ)