বিশ্বের উত্পাদন-চেইনে স্থিতিশীলতা সুরক্ষার ক্ষেত্রে এই বন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। চীনের ৯০ শতাংশেরও বেশি পণ্য বন্দরের মধ্য দিয়ে আমদানি করা হয়।
২৬ মার্চ জি-টোয়েন্টি'র অনলাইন শীর্ষসম্মেলনে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং স্পষ্টভাবে জানান যে, চীন আন্তর্জাতিক বাজারে ঔষধের কাঁচামাল ও মহামারী প্রতিরোধের প্রয়োজনীয় সামগ্রীর চাহিদা মেটাতে আপ্রাণ চেষ্টা করে যাবে।
এদিকে, জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরহিস সম্প্রতি জি-টোয়েন্টি'র সদস্যদেশগুলোর নেতৃতবৃন্দকে পাঠানো চিঠিতে বলেন, 'বর্তমানে আমরা ঐক্য চাই, মতভেদ চাই না। মানবজাতির অভিন্ন স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক সমাজের উচিত আরও বাস্তব ও ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা চালানো।' (ছাই/আলিম/ওয়াং হাইমান)