কিউবা জানায়, অন্য কোনো রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না-করা হল জাতিসংঘের সনদের একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মৌলিক আদর্শ। জাতীয় সুরক্ষা আইন জাতীয় আইনসত্তার সাথে সম্পর্কিত, যা বিশ্বের যে-কোনো দেশের ক্ষেত্রে সত্য। এটি মানবাধিকারের বিষয় নয়, এটি নিয়ে মানবাধিকার পরিষদে আলোচনাও করা উচিত নয়।
কিউবা জোর দিয়ে বলেছে, জাতীয় সুরক্ষা বজায় রাখার জন্য সমস্ত দেশের আইন পাস করার অধিকার আছে। এই উদ্দেশ্যে নির্ধারিত এই পদক্ষেপের প্রশংসা করে তারা। হংকংয়ে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা আইনকে স্বাগত জানানোর পাশাপাশি 'এক চীন, দুই ব্যবস্থা'-র প্রতি সমর্থনও প্রকাশ করেছে ৫৩ রাষ্ট্র। তাঁরা মনে করে, এই আইনটি 'এক চীন, দুই ব্যবস্থা' নীতির জন্য সহায়ক। এটি হংকংয়ের স্থায়ী সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতার জন্য সহায়ক।
কিউবা জানায়, হংকং বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চল হল চীনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। হংকংয়ের বিষয়গুলো পুরোপুরি চীনের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। এখানে বাইরের হস্তক্ষেপ কাম্য নয়। (ওয়াং হাইমান/আলিম/ছাই)