আজ (শুক্রবার) চীন আন্তর্জাতিক বেতারের এক সম্পাদকীয়তে এসব মন্তব্য করা হয়েছে।
সম্পাদকীয়তে বলা হয়, জাতীয় নিরাপত্তা একটি রাষ্ট্রের মূল স্তম্ভ। জাতীয় নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন ও প্রবর্তন করা প্রতিটি দেশের সার্বভৌম দায়িত্ব। হংকংয়ে চীনের জাতীয় নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন আন্তর্জাতিক আইনের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের ৪৪তম অধিবেশনে কিউবা ৫৩টি দেশের পক্ষে ভাষণ দেয়। ভাষণে হংকংয়ে জাতীয় নিরাপত্তা আইনের প্রতি সমর্থনের কথা বলে কিউবা। তবে মার্কিন এক শ্রেণির রাজনীতিক এ আইন নিয়ে যা-তা বলছে। এতে তাদের সম্পূর্ণ দ্বৈত মানদণ্ড ও আগ্রাসী চিন্তা প্রতিফলিত হয়।
সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়, গত বছর হংকংয়ের আইন সংশোধন নিয়ে যে সহিংসতা ঘটেছে, তার পিছনে রয়েছে সেসব রাজনীতিক। হংকংয়ের বিচ্ছিন্নতাবাদী ও বিরোধীতাকারীদের সঙ্গে তারা সহিংস তত্পরতা চালিয়েছে, যা হংকংবাসীর মূল মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে এবং এ অঞ্চলের দীর্ঘকালীন সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। হংকংয়ে জাতীয় নিরাপত্তা আইন কার্যকর করা দাঙ্গা থেকে হংকংকে রক্ষার প্রধান উপায় বলে মন্তব্য করা হয় সম্পাদকীয়তে।
(রুবি/তৌহিদ/শিশির)