তিনি বলেন, স্থিতিশীলতা হল উন্নয়নের ভিত্তি। গত বছর থেকে হংকংয়ে সহিংস বিক্ষোভ তত্পরতায় যোগ দিয়েছে একশ্রেণির বিদেশি শক্তি। রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা আইন প্রয়োগের ফলে এমন সহিংসতা বন্ধ করা সম্ভব হবে।
হুসেন বলেন, কিছু দাঙ্গাকারী রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সড়কপথ বিচ্ছিন্ন করেছে, গণপরিবহন খাতকে ধ্বংস করেছে, সরকারি সংস্থার স্বাভাবিক পরিচালনায় বাধা সৃষ্টি করেছে। তারা হংকংয়ের বাসিন্দাদের স্বাভাবিক জীবনকে নষ্ট করেছে। একটি আন্তর্জাতিক আর্থিক কেন্দ্র হিসেবে হংকংয়ের ভাবমূর্তি এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, হংকং চীনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। হংকং ইস্যু চীনের সার্বভৌমত্ব ও ভূখন্ডের অখন্ডতার সঙ্গে সম্পর্কিত। অথচ কিছু পাশ্চাত্য দেশ হংকংয়ের দাঙ্গাকারীদেকে উন্মুক্তভাবে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। হংকংয়ে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা আইনের প্রয়োগ তা ঠেকাতে সহায়ক হবে। (শুয়েই/আলিম/লিলি)