আসলে পম্পেওর রাজনৈতিক মিথ্যার কোনো বাস্তব প্রমাণ নেই। তথাকথিত 'প্রায় দশ লাখ উইগুর মানুষ আটক আছে' শীর্ষক খবর হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের সমর্থনে 'চীনের মানবাধিকার রক্ষা ওয়েবসাইট'-এর মাত্র ৮ জনের সাক্ষাত্কারের ভিত্তিতে তৈরি করা একটি মিথ্যাচার। তথাকথিত 'উইগুররা বাধ্য হয়ে কারখানায় কাজ করছে'—এমন মিথ্যাচার হল মার্কিন সরকারের আর্থিক সমর্থন পাওয়া অস্ট্রেলিয়ার একটি প্রতিষ্ঠানের তৈরি।
অথচ সিনচিয়াং সমস্যা যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার, জাতি ও ধর্মের সমস্যা নয়, বরং তা সন্ত্রাসদমন ও বিচ্ছিন্নতাবাদ-বিরোধী সমস্যা। সন্ত্রাসবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদ ও চরমবাদকে নির্মূল করার জন্য চীন শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের ওপর জোর দিয়েছে।
বর্তমানে সিনচিয়াং ইতিহাসের সবচেয়ে ভালো উন্নয়নের সময়পর্বে রয়েছে। সেখানে টানা ৪০ মাসেরও বেশি সময় ধরে কোনো সহিংস ঘটনা ঘটেনি। সম্প্রতি জাতিসংঘের মানবাধিকার নির্বাহী পরিষদের ৪৪তম সম্মেলনে ৪৬টি দেশ যৌথভাবে পুনরায় ঘোষণা করেছে যে, তারা চীনের সিনচিয়াং নীতিকে সমর্থন করে। চীনের অভিজ্ঞতা শিক্ষণীয়। (শুয়েই/আলিম/জিনিয়া)