প্রথমত, চীন নিজের উদ্যোগে নবায়ন ও উদ্ভাবনের ওপর গুরুত্বারোপ করে থাকে। কয়েক ডজন বছর আগে পশ্চিমা দেশের কঠোর অবরোধের মুখেই চীন পারমাণবিক বোমা, ক্ষেপণাস্ত্র ও কৃত্রিম উপগ্রহ তৈরি করে। বর্তমানে বিজ্ঞান গবেষণার ক্ষেত্রে চীনের বরাদ্দ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং এই অংকের বার্ষিক প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশেরও বেশি। গ্লোবাল ইনোভেশন সূচক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, প্রথম ২৫টি দেশের মধ্যে চীন হলো একমাত্র মধ্যম আয়ের দেশ।
দ্বিতীয়ত, চীন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে উন্মুক্ততা ও সহযোগিতায় অবিচল আছে বরাবরই। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রের আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে সবচেয়ে উচ্চ কার্যকর পদ্ধতিতে লক্ষ্য বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে। এ ক্ষেত্রের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা হলো অনিবার্য প্রবণতা এবং যা যুক্তরাষ্ট্রের ইচ্ছায় পরিবর্তিত হবে না।
তৃতীয়ত, বিদেশি হাই-টেক শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য চীনের বাজার উন্মুক্ত। চীন বিশ্বাস করে, নিজের উদ্যোগে সৃজনশীলতা, উন্মুক্ততা এবং সহযোগিতায় অটুট থাকলে চীনের উন্নয়ন কেউ থামিয়ে রাখতে পারবে না। (লিলি/আলিম/শুয়ে)