কর্মসভায় সি চিন পিং বলেন, গত জুন মাস থেকে সিপিসি'র কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃত্বে বিভিন্ন স্তরের সিপিসি'র শাখা ও স্থানীয় সরকার বন্যা প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এর ফলে বন্যা প্রতিরোধের কাজ সফল হয়েছে।
তিনি বলেন, বন্যা প্রতিরোধ গণজীবিকা ও জানমালের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত এবং খাদ্য নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক নিরাপত্তা, সামাজিক নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার সঙ্গেও জড়িত। চলতি বছর সার্বিকভাবে সচ্ছল সমাজ প্রতিষ্ঠা এবং দারিদ্র্যবিমোচনের চূড়ান্ত লড়াইয়ের নির্ণায়ক বছর। তাই বন্যা প্রতিরোধ ও ত্রাণকাজ ভালোভাবে পরিচালনা করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন স্থানের সরকার ও সংস্থার উচিত জনগণের জানমালকে অগ্রাধিকার দিয়ে প্রতিরোধ ও ত্রাণকাজে শক্তিশালী ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
কর্মসভায় বলা হয়ে, সিপিসি'র বিভিন্ন স্তরের শাখা ও সরকারের উচিত বন্যা প্রতিরোধের মূল দায়িত্ব পালন করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমন্বয় জোরদার করা। বিভিন্ন স্তরের সরকারি কর্মকর্তাদের ফ্রন্টলাইনে গিয়ে বন্যা প্রতিরোধকাজ পরিচালনা করতে হবে। (রুবি/আলিম/শিশির)