চার দিনব্যাপী ফোরামে আলোচনাসভা, প্রদর্শনী, লেনদেন ও প্রেস ব্রিফিং থাকছে। কোভিড-১৯ মহামারি মানবজাতির জন্য অপূর্ব একটি চ্যালেঞ্জ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ১৫ জন বিশ্ববিখ্যাত বিশেষজ্ঞ 'মহামারির প্রেক্ষাপটে জনসাধারণের কল্যাণ' নিয়ে আলোচনা করেন।
২০১৮ সালে রসায়নে নোবেলজয়ী গ্রেগরি উইন্টার তার ভাষণে বলেন, কোভিড-১৯ মহামারির কারণে নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার ত্বরান্বিত হয়েছে। বৈজ্ঞানিক নব্যতাপ্রবর্তন শুধু টিকা গবেষণায় নয়, বরং সারা বিশ্বের বৈজ্ঞানিক নব্যতাপ্রবর্তনে দিক্নির্দেশনা দিয়েছে।
ইউরোপীয় কমিটির বিজ্ঞান ও নব্যতাপ্রবর্তন বিভাগের পরিচালক জেন এরিক বাগেট বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীনের সঙ্গে তার বিভাগে সহযোগিতা জোরদার করে আসছে। ভবিষ্যতে এ সহযোগিতা আরও জোরদার হবে।
পাইতু'র সিইও লি ইয়ান হোং বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়ন জিডিপি'তে এই খাতের অবদান ২.৪ থেকে ৪.৮ শতাংশ বাড়াবে।
(ইয়াং/আলিম/ফেই)