সম্প্রতি কোনো কোনো মার্কিন রাজনীতিবিদ মতাদর্শগত পার্থক্য ও নির্বাচনের কারণে শিনচিয়াংয়ে জোরপূর্বক শ্রম আদায়ের মিথ্যা প্রচার করে আসছে। এ শ্বেতপত্র আসল সংখ্যা ও ঘটনা দিয়ে এ মিথ্যাচার উন্মোচিত করেছে।
শ্বেতপত্রে বলা হয়, শিনচিয়াংয়ের দরিদ্র অঞ্চলের সহায়তানীতির মৌলিক ভিত্তি হলো জনসাধারণের ইচ্ছাকে সম্মান করা এবং যে-কোনো ধরনের জোরপূর্বক শ্রম বন্ধ করা। জনসাধারণের কর্মসংস্থানের চাহিদা মেটানোর সময় সরকার ব্যক্তিগত ইচ্ছাকে সম্মান করার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট নীতি নির্ধারণ করেছে। এর উদ্দেশ্য, স্থানীয় মানুষের জীবনমান উন্নত করা।
এ বাস্তবতা উপেক্ষা করে মার্কিন রাজনীতিবিদরা দ্বৈতনীতি অনুসরণ করে চীনা সরকারের প্রচেষ্টাকে কালিমালিপ্ত করতে চায়। তারা যদি শিনচিয়াংয়ের মানুষের মানবাধিকার নিয়ে এতো চিন্তা করে তাহলে কেন তুলা ও সাজসরঞ্জাম নির্মাণ রপ্তানির ওপরে নির্ভরশীল শিনচিয়াং মানুষের ওপরে নিষেদ্ধাজ্ঞা আরোপ করেছে?
(ইয়াং/আলিম/ফেই)