সম্পাদকীয়তে বলা হয়, বিশ্বে কোভিড-১৯ প্রতিরোধে প্রেসিডেন্ট সি চারটি প্রস্তাব দিয়েছেন, চারটি অভিজ্ঞতার সারসংকলন করেছেন এবং জাতিসংঘের কেন্দ্রীয় ভূমিকায় সমর্থন জানিয়ে চারটি ব্যবস্থা গ্রহণের ঘোষণা করেছেন। সি চিন পিংয়ের ধারাবাহিক প্রতিশ্রুতিতে বড় দেশ হিসেবে চীনের দায়িত্বশীলতার পরিচয় ফুটে ওঠে; যা আন্তর্জাতিক সমাজের প্রশংসা কুড়িয়েছে।
সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়, কোভিড-১৯ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের দিক থেকে চীন বিশ্বের প্রথম স্থানে আছে। চীন বরাবরই বহুপক্ষবাদ রক্ষা করে আসছে এবং বিশ্বের কোভিড-১৯ প্রতিরোধের জন্য পরামর্শ দিয়ে আসছে। ইতিহাসে দেখা যায়, মানবজাতি বরাবরই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে। সি চিন পিং মানবজাতির দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নকে সামনে রেখে বলেন, বিভিন্ন দেশ বর্তমানে পরস্পরের সঙ্গে যোগাযোগ ও অভিন্ন ভাগ্যের 'বৈশ্বিক গ্রামে' বাস করছে। অর্থনীতির বিশ্বায়ন ইতিহাসের প্রবণতা। মানবজাতির উচিত এর সংস্কার করা, যাতে আরও সুন্দর প্রকৃতি ও পৃথিবী গড়ে তোলা সম্ভব হয়। কোনো দেশ অন্য দেশের কষ্ট থেকে স্বার্থ লাভ করতে পারে না এবং অন্য দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করে নিজের স্থিতিশীলতা অর্জন করতে পারে না।
(রুবি/তৌহিদ/আকাশ)