ব্যবসাপাতি --- চতুর্থ পর্ব
2021-01-14 19:45:03

ব্যবসাপাতি --- চতুর্থ পর্ব

 

বিশ্বব্যবস্থা সচল রাখতে অর্থনীতি, ক্ষুধা-দারিদ্র্য দূর করে সমৃদ্ধ সমাজ বিনির্মাণে অর্থনীতি। অর্থনীতি হয়ে উঠছে রাজনীতির হাতিয়ার, কূটনীতির মূলমন্ত্র আর স্বকিয়তার রক্ষাকবচ। এই অর্থনীতির নানা সমাচার নিয়ে চীন আন্তর্জাতিক বেতারের সাপ্তাহিক আয়োজন ব্যবসাপাতি।

‘ব্যবসাপাতি’র আজকের আয়োজনে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি আমি, সাজিদ রাজু। দেশ-বিদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতির নানা বিষয় নিয়ে আপনাদের জন্য থাকছে বিশেষ প্রতিবেদন। প্রতি পর্বেই থাকছে অর্থ-বাণিজ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত অতিথির সাক্ষাত্কার।

আজ আমদের আলোচনার বিষয় করোনায় গেল এক বছরের স্বাস্থ্যখাতের নানা সমাচার। করোনাকালে স্বাস্থ্যখাত কি কি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে, দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে কতোটা প্রস্তুত বাংলাদেশ? স্বাস্থ্যখাতের সক্ষমতা কতোটা যুগপোযোগী? এসব নানা জিজ্ঞাসার খোঁজখবর নিয়ে থাকছে বিশেষ প্রতিবেদন। জানাবো বিশ্বের নানা প্রান্তের বাণিজ্যের গুরুত্বপূর্ণ খবর, তুলে ধরবো অর্থনীতির নানা সমীকরণ।

 

### চীনের লক্ষ্য এখন টেকসই স্থিতিশীল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি

করোনার মতো মহামারি থাকা সত্ত্বেও কিভাবে অর্থনীতিকে দীর্ঘ মেয়াদে গতিশীল করা যায় তাকে প্রধান লক্ষ্য নির্ধারণ করে নীতি নির্ধারন করেছে চীন।

এ লক্ষ্য অর্জনে উদ্ভাবনের বিকাশ, ভোগের পরিমাণ বাড়ানো এবং অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক বাড়ানোর উপর জোর দিয়েছে চীন সরকার। একই সঙ্গে কোভিড-১৯ সহ যে কোন ধরনের বড় ক্ষতি এড়াতে নীতি সহায়তা জোরদারের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।

অভ্যন্তরীণ ও বিশ্ব বাজারে অর্থের প্রবাহ দ্বিগুণ করার মাধ্যমে উন্নয়নে গতি আনার নির্দেশনা দিয়ে গেল সোমবারই আহ্বান জানিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং। চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির এক পাঠচক্রে যোগ দিয়ে এ নির্দেশনা দেন সি চিনপিং।

 

### প্রযুক্তি ব্যবসার নেতৃত্ব এখন এশিয়ার হাতে

চলতি শতকের গোড়ার দিকেও প্রযুক্তি পণ্য তৈরির শক্তিশালী কোন প্রতিষ্ঠান ছিলো না এশিয়ার দেশগুলোতে। তবে বর্তমানে চীন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার নেতৃত্বে বিশ্ব প্রযুক্তির বাজার এখন এশিয়ার দখলে।

ম্যাককিনসে গ্লোবাল ইনস্টিটিউট এর নতুন এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রযুক্তি দুনিয়ার ২৬ শতাংশই চীনের দখলে। জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার ভাগেও একটি বড় অংশ। মূলত প্রযুক্তি বিষয়ক পড়ালেখা ও গবেষণা বাড়ানোর ফলে এ খাতের সম্ভাবনা ধরা দিয়েছে এই তিন দেশের হাতে। সেই সঙ্গে এশিয়ার আরো কয়েকটি দেশেও এ খাতে বিনিয়োগ বেড়েছে, তৈরি হয়েছে নতুন নতুন উদ্যোক্তা।

ডিলয়টে কনসাল্টিং চায়না’র শিল্প ও গ্রাহক বিষয়ক প্রধান হুয়াং ওয়েইছিয়াং জানান, শিল্পে স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারই প্রযুক্তিতে এশিয়ার এতো অগ্রসরতার প্রধান কারণ। করোনা মহামারিতে হোম অফিস ও ভার্চুয়াল বৈঠকের প্রচলন বেড়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠানগুলোও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।

চীনে সরাসরি কোম্পানি থেকে ক্রেতার হাতে পণ্য পৌছে দেয়ার প্রচলন হয়েছে এবং এর ফলে তৈরি হয়েছে শক্তিশারী সরবরাহ ব্যবস্থা। চীনের এই ব্যবস্থা সরবরাহ পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন আনবে বলে মনে করেন শিল্প সংশ্লিষ্টরা।

এরই মধ্যে এশিয়ার সিলিকন ভ্যালি হওয়ার দ্বারপ্রান্তে সিঙ্গাপুর। একই সঙ্গে সারা বিশ্বের অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবেও নিজেদের দাঁড় করাতে চায় দেশটি। গেল এক দশক ধরে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বিনিয়োগের ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে পুরো বিশ্বের শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো। বিশেষ করে এসব দেশের প্রযুক্তি, স্বাস্থ্যসেবা ও অর্থনৈতিক সম্পর্কিত প্রযুক্তিখাতে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ অনেক বেড়েছে।

 

###  মহামারি শুরুর পর থেকে বাংলাদেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন প্রায় দেড় শ’ চিকিৎসক। দায়িত্বপালন করতে গিয়ে করোনাক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজারেরও বেশি গণমাধ্যম কর্মী। করোনার ঘরবন্দি সময়েও পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন জনসংশ্লিষ্ট নানা খাতের মানুষ। বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের গেল বছরের সুখ আর দুঃখগাথা নিয়ে আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদনের দ্বিতীয় পর্ব আজ। আজহার লিমনের প্রতিবেদন।

রাজধানীর মিরপুরে কিডনী ফাউন্ডেশন হাসপাতালে দায়িত্বপালন করেন ডা. মইনুল দম্পত্তি। ৮ মাস আগে এ হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা দেয়ার এক পর্যায়ে ডা. মইনুলের স্ত্রী ডা. সাদিয়া জাহান করোনাক্রান্ত হন। জানতে চেয়েছিলাম, করোনা আক্রান্তের খবরে সেসময় তাদের কী মনে হয়েছিলো?

মার্চ থেকে করোনা সংকট শুরুর পর থেকে রোগীদের সেবা দিতে গিয়ে বছরজুড়ে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছে হাজার হাজার চিকিৎসক। বেসরকারি এক হিসেবে উঠে এসেছে কোভিড নাইনটিনে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণকারী চিকিৎসকের সংখ্যা শতকের কম নয়। মহামারির সংকট এখনও কেটে যায়নি। এ দম্পত্তির প্রত্যাশা, নতুন বছরে সব উদ্বেগ ছাপিয়ে দূর হবে মারণঘাতি এ ভাইরাস।

সময়টা ছিলো ঘরবন্দি। কিন্তু ক্ষুদ পিপাসা বা প্রয়োজন? একে অস্বীকার করা যায় না বলেই নিত্য্ প্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহ অব্যাহত রাখা ছিলো অনিবার্য। এখানে ঝুঁকি নিয়ে দায়িত্বপালন করছিলেন নানা শ্রেণির ব্যবসায়ীরা। করোনা দূর হয়েছে, নতুন বছরে নতুন সুখবরের এমন বার্তা পাওয়ার আকুতি তাদেরও চোখে-মুখে। সংক্রমণ প্রতিহতে শারিরীক দূরত্ব কিংবা মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতে মাঠে দায়িত্বপালন করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর বিভিন্ন সংস্থা।

মহামারি মানেই সতর্কতা আর সচেতনতা। করোনা পরিস্থতি আর মানুষের নিরবচ্ছিন্ন তথ্যপ্রবাহের জন্য ঘর থেকে বেরোতে হয়েছে সংবাদকর্মীদের। বাংলাদেশে সংবাদকর্মীদের করোনা আক্রান্তের ওপর নজর রাখছিলো ‘আমাদের গণমাধ্যম, আমাদের অধিকার’ নামের একটি ফেসবুক ভিত্তিক গ্রুপ। এ গ্রুপের এডমিন আহমেদ ফয়েজ বলছিলেন, করোনায় আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশে তারা কমপক্ষে ৩১ জন গণমাধ্যমকর্মীর মৃত্যর সংবাদ রেকর্ড করেছেন।

নতুন বছর ২০২১ এ পৃথিবী মাস্কমুক্ত হবে, ফিরে আসবে বিস্তীর্ণ সবুজের মত দিনগুলো, প্রত্যাশা এসব পেশাজীবীদের।

 

### প্রথম ঢেউ এর ধাক্কা কোন রকমে সামলে উঠতে না উঠতেই মহামারি করানার দ্বিতীয় ঢেউ এর আঘাত বাংলাদেশে। অথচ অবহেলিতই প্রতিরক্ষার মূল অস্ত্র স্বাস্থ্যখাত। যদিও গেল অর্থ-বছরের তুলনায় এ খাতে বরাদ্দ বেড়েছে। মাঠের চিত্র বলছে, এ খাতে একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মী ও ভোক্তার অসন্তোষ চরমে। এমন অবস্থায়, স্বাস্থ্যকে কেন্দ্র করে যে টেকসই উন্নয়নের কথা বলা হচ্ছে, তার পরণতি কী? বাস্তব চিত্র খোঁজার চেষ্টা করেছে চীন আন্তর্জাতিক বেতার।

 

গেল বছরের মার্চে করোনা সংকট ঘনীভূত হওয়ার পর থেকেই, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের দুর্বলতা বেশ ধারাবাহিকভাবেই স্পষ্ট হতে থাকে। আলোচনায় উঠে আসে স্বাস্থ্য সুরক্ষার ইস্যু, প্রশ্ন ওঠে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা ও সুযোগ সুবিধা নিয়েও।

ঐ সময় করোনা চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করছিলেন চিকিৎসক শ্রাবণী মোহনা। সিএমজি বাংলাকে তিনি বলছিলেন, করোনা হাসপাতালগুলোতে সরবরাহ থাকলেও চিকিৎসকদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সামগ্রীসহ জনবল ও সরঞ্জামের অপ্রতুলতা ছিলো বেশিরভাগ হাসপাতালে।

কিন্তু এ সংকটের প্রায় ১ বছরের মাথায় এসে চিত্রটা কেমন?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, যে কোন দেশে প্রতি এক হাজার মানুষের জন্য  কমপক্ষে ১ জন চিকিৎসক থাকা উচিত। কিন্তু জাতিসংঘের হিসেবে যে ৪৪ দেশে জনসংখ্যার নুন্যতম অনুপাতে চিকিৎসক নেই, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। আমি এখন রয়েছি ঢাকার অন্যতম বড় চিকিৎসা সেবা প্রতিষ্ঠান, সোহারাওয়ার্দী হাসপাতালের বহিঃর্বিভাগের সামনে। এখানে বহির্বিভাগের জন্য নির্ধারিত প্রতিটি কাউন্টারের সামনেই ডাক্তার দেখাতে আসা মানুষের বিশাল লম্বা লাইন। আর ভেতরে যারা চিকিৎসা নিচ্ছেন, তারাও বলছেন, প্রথমদিন ভর্তি কোন রোগী কেবিন তো দূরের কথা ওয়ার্ডের জন্য নির্ধারিত জায়গাতেও বিছানা পান না।

বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার গবেষণায়ও দেখা গেছে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থাপনার ওপর আস্থা আছে, এমন মানুষের সংখ্যা এক তৃতীয়াংশেরও কম। এ খাতের কর্মী ও ভোক্তা উভয় পর্যায়ের এই যে অসন্তোষ তার ভেতরের কারণ কি? বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও স্বাস্থ্য অধিকার আন্দোলনের আহবায়ক ডা. রশিদ-ই মাহবুব মনে করেন, স্বাস্থ্যখাতকে এগিয়ে নিতে নেতিবাচক মনোভাব ও আন্তরিকতার অভাব আছে একেবারে আমলাতন্ত্রের কেন্দ্রেই।

 

ব্যবসাপাতি --- চতুর্থ পর্ব_fororder_jing1

ডা. রশিদ- মাহবুব

এই বিশ্লেষক আরও মনে করেন, নানা কারণে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাত পুরো দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যেও অবহেলিত। কিন্তু যেখানে ১০ হাজার কোটি টাকার থোক বরাদ্দ ছাড়াও এবারও স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ বেড়েছে গেল অর্থবছরের তুলনায় ৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি, সে প্রেক্ষাপটে কেন স্বাস্থ্য বাজেটকে অপ্রতুল মনে করেন এই বিশ্লেষক।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব হেলথ ইকোনমিকসের পরিচালক ড. নাসরিন সুলতানা মনে করেন, স্বাস্থ্যখাতকে জনবান্ধব করে গড়ে তুলতে না পারলে বাধাগ্রস্থ হবে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন। স্বাস্থ্য খাতকে ঢেলে সাজাতে একটি স্বাধীন স্বাস্থ্য কমিশন গঠনের কথা বলেন স্বাস্থ্যঅর্থনীতির এই শিক্ষক। তার মতে, এ কমিশন স্বাস্থ্য খাতের আধুনিয়কায়নে দুর্বলতা ও সম্ভাবনার দিকগুলো খুজেঁ বের করতে পারবে।

 

ব্যবসাপাতি --- চতুর্থ পর্ব_fororder_jing2

. নাসরিন সুলতানা

 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মান অনুযায়ী মোট বাজেটের ১০ শতাংশ স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ দেওয়া উচিত। যদিও করোনা মহামারির এ সময়েও বাংলাদেশে স্বাস্থ্য খাত বরাদ্দ পেয়েছে মোট বাজেটের ৫ দশমিক ২ শতাংশ।

 

চীন আন্তর্জাতিক বেতারের ঢাকা স্টেশন থেকে সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান ‘ব্যবসাপাতি’ আপনারা শুনতে পাবেন ঢাকায় এফএম ১০২ এবং চট্টগ্রামে এফএম ৯০ মেগাহার্টজ-এ।

 

 

 

##বিশেষ স্বাক্ষাত্কারঅধ্যাপক . সৈয়দ আব্দুল হামিদ##

করোনাকালে দেশের স্বাস্থ্যখাতের অবস্থার আদ্যপান্ত নিয়ে কথা বলতে আজ আমাদের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউট এর অধ্যাপক ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ।

ব্যবসাপাতি --- চতুর্থ পর্ব_fororder_jing3

 

## চীনের দারিদ্র্য বিমোচনের গল্প ##
 

এক সময়ের কঠিন সংগ্রামের মুখে থাকা নানা খাতের উদ্যোক্তাদের জীবন মান পাল্টে দিয়েছে চীনের ই-কমার্স প্রকল্প। এই প্ল্যাটফর্মে কাজ করে কেবল চরম দারিদ্রের তকমা নয়, ভাগ্য বদল করেছেন হাজারো উদ্যোক্তা। দক্ষ ব্যবস্থাপনা ও উন্নত সরবরাহ পদ্ধতির ফলে তাদের আয় যেমন বেড়েছে, তেমনি পরিবর্তন এসেছে গ্রামীণ অর্থনীতিতেও। এ প্রকল্পে কাজ করে দরিদ্র তালিকা থেকে নিজেদের নাম মুছে ফেলেছেন চীনের হিনান প্রদেশের কয়েকশ পরিবার। এবার সেই গল্প শুনুন হাবিবুর রহমান অভির প্রতিবেদনে।

 

প্রিয় পাঠক, আপনার পরামর্শ আমাদের সমৃদ্ধ করবে। আপনার যে কোন পরামর্শ পাঠাতে পারেন আমাদের কাছে। চীন আন্তর্জাতিক বেতার –সিআরআই বাংলা’র ফেসবুক পাতা ও ইউটিউব লিঙ্কে গিয়ে আপনার মন্তব্য করতে পারেন। আজ এ পর্যন্তই। আগামী পর্বে থাকবে অন্য কোন বিষয়। সে পর্যন্ত সুস্থ্য থাকুন, শুভকামনা সবাইকে।