ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার রেজাউল ইসলাম তাঁর রচনায় লিখেছেন, "আমার মন চলে যায় সুদুর চীনে। আমার প্রতিবেশী ১৩০ কোটি চীনা ভাইবোন আমার পরম আত্মীয়। এদের জীবনযাত্রার কথা প্রতিদিন শুনে থাকি। আমার মনের সঙ্গী ও পরিবারের বন্ধু এই চীনা জনগণ। মাত্র ৬০ বছরের উন্নতি এক মহান স্থানে পৌঁছে দিয়েছে দেশটিকে। নয়া চীনের এত অল্প সময়ে এই বিষ্ময়কর পরিবর্তন বিশ্ববাসীকে অবাক করে দিয়েছে। বিশ্ব শান্তি স্থাপনে চীনের সুপ্রতিবেশীসুলভ পররাষ্ট্র নীতি আমাকে মুগ্ধ করেছে। আমি বিশ্বাস করি চীনের এই নীতি যদি বিশ্বের সকল দেশ অনুসরণ করে তাহলে বিশ্বে স্থায়ী শান্তি আসবে। অশান্তি আর হিংসা পৃথিবী থেকে বিদায় নেবে চিরতরে। বহু জাতি-বর্ণের দেশ চীন। এখানে কখনো জাতিগত বা শ্রেণীগত সংঘাত হয় না। এটা এক চমত্কার আদর্শ। আমি চীন দেশ ও চীনা জনগণকে আমার আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই আর তাদের দেশের শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি।" জনাব রেজাউল ইসলাম, আপনাকেও ধন্যবাদ জানাই চীনকে শুভ কামনা জানানোর জন্য। আশা করি, আপনি আমাদের অনুষ্ঠান নিয়মিত শুনবেন এবং চীনের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আরো বেশি জানবেন।
বাংলাদেশের সিরাজগন্ঞ্জ জেলার অতিকুল ইসলাম তন্ময় তাঁর রচনায় লিখেছেন, "এ বছর চীন গণ প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ৬০ বছর পূর্তি হচ্ছে। এ জন্য গণ প্রজাতন্ত্র চীন সরকার, সিআরআই'র বন্ধুসহ সমগ্র চীনবাসীকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন। আপনারা সত্যিই ভাগ্যবান ও গর্বিত এজন্য যে আজ আপনারা এক সমৃদ্ধ চীনের অংশ। কৃষি, শিল্প, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিসহ নানা ক্ষেত্রে চীনের সাফল্য ব্যাপক। আজ চীন কেবল অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধই নয়, দেশটি আজ বিশ্ব অর্থনৈতিক খুঁটির একটি। মহাকাশ বিজ্ঞান চর্চা থেকে শুরু করে খেলাধুলা সর্বত্রই চীন সাফল্যের দাবীদার। আজ আপনাদের জীবনযাপনের মান অনেক উন্নত হয়েছে। আর যেভাবে আপনারা বড় বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করছেন তা সত্যিই শিক্ষণীয়। চীনের কূটনৈতিক নীতিও প্রশংসার দাবীদার। শুধু এটুকু বলতে চাই। চীন আজ শুধু এশিয়ার গর্ব নয়, বিশ্বের বুকে অন্যতম উজ্জ্বল তারকা।"